পাতা:শ্রীমদ্‌ভগবদ্‌গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৯৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান)
Text from Google OCR
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৯:০৩, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

iyఆ শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা । ধৰ্ম্মের সঙ্গে এই সাতটা শ্লোকের বিশেষ বিরোধ ! এজন্ত ইহা ভগবঢুক্তি নহে—সঙ্কলনকৰ্ত্তার মত— ইহাই আমার বিশ্বাস । তবে ইহাও আমার বক্তব্য, যে ইহা যদি প্রকৃত পক্ষে কৃষ্ণোক্তিই হয়, তবে যে এ সকল কথা উনবিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানসঙ্গত হওয়া উচিত ছিল, এমন বিশ্বাস আমার নাই । আমি "কৃষ্ণচরিত্রে” দেখাইয়াছি যে কৃষ্ণ মানুষী শক্তির দ্বার। পার্থিব কৰ্ম্ম সকল নিৰ্ব্বাহ করেন, ঐশী শক্তি দ্বারা নহে । মনুষ্যত্বের আদশের বিকাশ ভিন্ন, ঈশ্বরের মনুষ্যদেহ গ্রহণ করা বুঝা যায় না । কৃষ্ণ যদি মানবশরীরধারী, ঈশ্বর হয়েন, তবে তাহার মামুন্নী শক্তি ভিন্ন ঐণী শক্তির দ্বার কার্য্য করা অসম্ভব, কেন না কোন মানুষেরই ঐশী শক্তি নাই-মানুষের আদর্শেও থাকিতে পারে না। কেবল মানুষী শক্তির কল যে ধৰ্ম্মতত্ত্ব, তfহাতে তিন সহস্ৰ বংদর পর বস্ত্রী বৈজ্ঞানিক সত্য প্রত্যাশা করা বীর না । ঈশ্বরের তাহ অভিপ্রে ত নহে । অfর, এই বৈজ্ঞানিক তা সম্বন্ধে অীর একটা কথা আছে । মনে কর এখন ঈশ্বর অনুগ্রহ করিয়৷ নুতন ধৰ্ম্ম তত্ত্ব প্রচার করিলেন । এখনকার লোকের বোধগম্য বিজ্ঞান অতিক্রম করিয়া, নিজের সর্বজ্ঞতা প্রভাবে তার তিন চারি হাজার বৎসর পরে বিজ্ঞান যে অবস্থায় দাড়াইবে, তাহার সহিত সুসঙ্গতি রাখিলেন । বিজ্ঞানের যেরূপ দ্রুতগতি, তাহাতে তিন চারি হাজার বৎসর পরে বিজ্ঞানে যে কি না করিবে, তাহ বলা যায় না । তখন হয় ত মহুষ্য জীবন্ত মনুষ্য হাতে গড়িয়া স্বষ্টি করিবে, ইথরের তরঙ্গে চড়িয়া সপ্তর্ষিমণ্ডলক বা রোহিণী নক্ষত্র + বেড়াইয়া

  • Great Bears. † Plerades,