পাতা:লালন-গীতিকা.djvu/২৫১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(কোনও পার্থক্য নেই)

১৮:৫১, ২৫ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
২১৩
লালন-গীতিকা
২১৩

লালনগীতিকা ২১৩

সেই কালাচঁাদ নদেয় এসেছে।
সে না বাজিয়ে বাঁশী ফিরতে সদায় ব্রজাঙ্গনার কুল-নাশে।
যদি মজবি ও কালার পীরিতি,
আগে জাগে উহার কেমন রীতি,
উত্তর প্রেম করা নয় প্রাণে মারা
অনুমানে বুঝিয়েছে।
যদি রাজ্যপদ ও পদে কেউ দেয়
তবু ও কালার মন না পাওয়া যায়
রাধা বলে বাজে বাঁশী
এখন তারে কত কঁদিয়েছে।
ও না ব্রজে ছিল জলদ কালো
জানি কি সাধনে গৌর হ’লল
ফকির লালন বলে, চিহ্ন কেবল
দুনয়ন বাঁকা আছে।

৩১০

গােল করাে না ও নাগরী, গােল করাে না গাে।
দেখি দেখি ঠাউরে দেখি কেমন গৌরাঙ্গ।
সাধু কি ও যাদুকর
এসেছে এই নদী পুরী,
খাটবে না হেথা জারিজুরি
তাই কি ভেবেছাে ।
বেদ-পুরাণে কয় সমাচার,
কলিতে আর অবতার,
তবে সে কয় সেই গিরিধর,
এসেছে দেখে ।