পাতা:দেবী রাবিয়া - রাহাতুন্নেছা খাতুন.pdf/৯১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

 
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{rh||{{larger|দেবী রাবিয়া।}}|}}
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
দেবী রাবিয়া। তিনি প্রায়ই বলিতেন,—“এখন আর আমার পাপাসুরের সহিত কোন বিরোধ নাই। শত্রু মিত্র সকলই আমার নিকট সমান।” একদা এক ব্যক্তি শিরঃপীড়ায় কাতর হইয়া মস্তকে এক পটি বাঁধিয়া ছিল। ঈশ্বর প্রাণ দেবী রাবিয়া তদ্দর্শনে বলিয়াছিলেন,-“কি আশ্চর্য্য। তুমি একদিনের পীড়াতেই মস্তকে গ্লানির চিহ্ন ধারণ করিয়া বসিয়াছ, কিন্তু যখন সুস্থ থাক, তখন তো কৃতজ্ঞতার কোন চিহ্ন শিরে বাঁধনা? চিন্তার অতীত সচ্চিদানন্দের রূপ মানুষ চর্মচক্ষে দেখিতে পায় না। তাঁহার অনন্ত ভারমাধুর্য বাক্যে বিকাশ করিতে পারে না, কেবল অন্তর্যামীর অনন্ত সত্ত্বা হৃদয়ই উপলব্ধি করিতে পারে। তপস্বিনী রাবিয়া এইজন্য 37
তিনি প্রায়ই বলিতেন,—“এখন আর আমার পাপাসুরের সহিত কোন বিরোধ নাই। শত্রু মিত্র সকলই আমার নিকট সমান।”
{{gap}}একদা এক ব্যক্তি শিরঃপীড়ায় কাতর হইয়া মস্তকে এক পটি বাঁধিয়া ছিল। ঈশ্বর প্রাণ দেবী রাবিয়া তদ্দর্শনে বলিয়াছিলেন,—“কি আশ্চর্য্য। তুমি একদিনের পীড়াতেই মস্তকে গ্লানির চিহ্ন ধারণ করিয়া বসিয়াছ, কিন্তু যখন সুস্থ থাক, তখন তো কৃতজ্ঞতার কোন চিহ্ন শিরে বাঁধনা?
{{gap}}চিন্তার অতীত সচ্চিদানন্দের রূপ মানুষ চর্ম্মচক্ষে দেখিতে পায় না। তাঁহার অনন্ত ভাবমাধুর্য্য বাক্যে বিকাশ করিতে পারে না, কেবল অন্তর্য্যামীর অনন্ত সত্ত্বা হৃদয়ই উপলব্ধি করিতে পারে। তপস্বিনী রাবিয়া এইজন্য
পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না):পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{rh||{{larger|৮৩}}|}}