পাতা:নেপালে বঙ্গনারী - হেমলতা দেবী.pdf/৫০: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{dhr|9em}} |
|||
⚫ | |||
{{C|{{xx-larger|'''নেপালের প্রধান তীর্থ'''}}}} |
|||
{{C|{{xx-larger|'''পশুপতিনাথ।'''}}}} |
|||
{{Custom rule|sp|50|do|7|sp|50}} |
|||
⚫ | {{gap}}বৌদ্ধ ধর্ম্ম প্রচারিত হইবার পর ভারতবর্ষে পৌরানিক হিন্দু ধর্ম্মের অভ্যুত্থান হইয়াছে। বৈদিক সময়ে দেব মন্দিরও ছিল না বিগ্রহ পূজাও ছিল না। এখন হরিদ্বার হইতে কুমারীকা অন্তরীপ পর্যন্ত ভারতবর্ষে কত তীর্থ কত মন্দির ও কতই বিগ্রহ দেখিতে পাওয়া যায়। বৌদ্ধযুগের পূর্ব্বে এরূপ ছিল না। মহাত্মা শাক্যসিংহ তাঁহার শিষ্যদিগের জন্য কোন প্রকার পূজা অর্চ্চনা যাগ যজ্ঞ, স্তব স্তুতির ব্যবস্থা দিয়া যান নাই। অথচ সেই বৌদ্ধধর্ম্মের সংস্পর্শে আসিয়া হিন্দুধর্ম্মের এইরূপ রূপান্তর হইয়া পড়িয়াছে। বর্ত্তমান সময়ে ভারতের অনেক তীর্থ এবং অনেক দেব মন্দির এক সময়ে বৌদ্ধদিগের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল তাহাতে আর সন্দেহ নাই। সম্রাট অশোক যে ৮৪০০০ স্তুপ নির্ম্মাণ করিয়া বুদ্ধের দেহাবশেষ রক্ষা করিয়া ছিলেন। তাহার অধিকাংশ স্তুপই যে এখন দেবমন্দিরে পরিণত হইয়াছে তাহাতে আর সংশয় কি? নচেৎ সে সকল কোথায় অন্তর্হিত হইল? হিন্দুধর্ম্মের কবলে যেমন বৌদ্ধধর্ম্ম লোপ পাইয়াছে। বৌদ্ধদিগের বিহার, স্তুপ |
||
“ √ ‘ — ’ ” |