পাতা:দুই শিষ্য - প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৮: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ট্যাগ: মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৬:৫৩, ২৪ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৮ দারোগার দপ্তর, ২০১ সংখ্যা। তিনি যখন মধ্যে মধ্যে আপনাদের মন্দিরে যাইতেন সেই সময়ে তাঁহার সহিত আমার আলাপ হয় কিন্তু তাহার প্রকৃতি বড় উগ্র বলিয়া আমি তাহার সহিত বিশেষ সংস্রব রাখিতাম না।” আমি কোন উত্তর করিলাম না। দেখিতে দেখিতে বেলা দশটা বাজিয়া গেল দেখিয়া সেখানে আর সময় নষ্ট করা যুক্তিসিদ্ধ বিবেচনা করিলাম না। সত্বর হৃষীকেশের নিকট বিদায় ইয়া বলদেবের সহিত বাহিরে আসিলাম এবং পুনরায় উভয়ে শকটে আরোহণ করিয়া কেদারনাথের বাড়ীর দিকে যাইতে লাগিলাম। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ। প্রায় এগারটার সময় একখানি কুটিরের সম্মুখে আমাদের গাড়ী স্থির হইল, বলদেব তখনই গাড়ী হইতে অবতরণ করিলেন এবং সেই কুটারের দ্বারে গিয়া কেদারনাথকে ডাকিতে লাগিলেন। . কিছুক্ষণ পরে একটি বালক দৌড়িতে দৌড়িতে বাহিরে অসিল ও বলদেবকে কহিল, “আপনি কাহাকে ডাকিতেছেন?” বলদেব বলিলেন, “এখানে কেদারনাথ নামে কোন ব্রাহ্মণ বাস করেন?” বালক হাসিতে হাসিতে বলিল, “তিনিই ত আমার পিতাঠাকুর। এই বাড়ীতেই তিনি থাকেন।”: বালকটীর বয়স প্রায় পনের বৎসর। দেখিতে শ্যামবর্ণ হইলে ও

“ √ ‘ — ’ ”