পাতা:হরিলক্ষ্মী.djvu/৩২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Fahim0120 (আলোচনা | অবদান)
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৮:৫৮, ২১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অপমান ক'রে পার আছে, কিন্তু তোমাকে অপমান ক'রে কারও রক্ষে নাই। সদরে একটু জরুরি কাজ আছে, আমি চললাম। বলিয়া শিবচরণ বাহির হইয়া গেল। কথাটা যে রকম করিয়া হরিলক্ষ্মীর পাড়িবার ইচ্ছা ছিল, তাহা হইল না। বরঞ্চ উলটা হইয়া গেল। স্বামী চলিয়া গেলে ইহাই তাহার পুনঃ পুনঃ মনে হইতে লাগিল।
সদরে গিয়া শিবচরণ বিপিনকে ডাকাইয়া আনিয়া কহিল, পাঁচ-সাত বছর থেকে তোমাকে ব'লে আসচি, বিপিন, গোয়ালটা তোমার সরাও, শোবার ঘরে আমি আর টিকতে পারি নে, কথাটায় কি তুমি কান দেবে না ঠিক করেছ?
বিপিন বিস্ময়াপন্ন হইয়া কহিল, কৈ আমি ত একবারও শুনি নি বড়দা?
শিবচরণ অবলীলাক্রমে কহিল, অন্ততঃ দশবার আমি নিজের মুখেই তোমাকে বলেছি। তোমার স্মরণ না থাকলে ক্ষতি হয় না, কিন্তু এত বড় জমিদারী যাকে শাসন করতে হয় তার কথা ভুলে গেলে চলে না। সে যাই হোক, তোমার আপনার ত একটা আক্কেল থাকা উচিত যে, পরের যায়গায় নিজের গোয়ালঘর রাখা কতদিন চলে? কালকেই ওটা সরিয়ে