পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/১৩৮: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট গুগল ওসিআর থেকে প্রাপ্ত লেখা যোগ করছে
(কোনও পার্থক্য নেই)

১১:০৮, ২৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাচনিক শিক্ষণ । s३ में রোপণ করিলে ? ( বা । ফল উত্তম হয় । বা ! চাত্রে কইলে তুস অধিক হয়। ব। আশ্বিমে কইলে কিছুই হয় না। শি। অপর কারিকাটি এই। #

  • কেীর্তিকের বিশে না থাকে অকুল ।

অগ্রস্থায়ণের বিশে মণ থাকে অপাকা ।** হুৈমন্তিক ধানের কৰ্ত্তন পৌষ মাসে হয় । এই জন্য ঐসময়ে সকলের বাটতে লক্ষী পুজ হইয় থাকে। লক্ষী, ধান্যের দেবতা । বৎসরের মধ্যে ষত বীর লক্ষী পূজা হয় ততবার ধানা বিষয়ক কোন করিণ-বশতঃ হইয় থাকে। ধান্য পাকিলেই লোকে লক্ষী পূজা করে। ধান্য-সম্বন্ধ ব্যতিরেকে লক্ষী-পূজা নাই । শি । ছৈমন্তিক ধান্যের ষে চাউল সে অন্য সৰ্ব্ব চাউল অপেক্ষ উৰ্ত্তম । তাহার গুড়। শীঘ্ৰ উঠে, তাহার ক্ষীর শীঘ্ৰ মরে অর্থাৎ রস ত্বরীয় শুষ্ক হয় । অতএব তাহtৱ ভাতও দিব্য সড় সড়ে হয় এবং কদাপি দুঙ্গচ হয় না। হৈৰ্মন্তিকের প্রকার ভেদও অনেক মাছে। তাহার গুটিকড়কের নাম বলিতেছি ; অধিক ৰলিলে মনে থাকিবে না। রামশালী, লক্ষীবিলাস, মধুমধা, কনকচুর ইত্যাদি। হৈমন্তিক ধান্যের মধ্যে কতকগুলি অতি সুগন্ধ। সেই সকল ধানের ক্ষেত্রে বেড়tইতে বড়-মুখ হয় ; এবং কৃষক লোককে জিজ্ঞাসা করিলে তাহাদিগের বিশেষ নাম ও লক্ষণ অনেক জল লিতে পার ঘtয় ।