পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৩৩: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

TarunnoBot (আলোচনা | অবদান)
Text from Google OCR
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৫:৫৫, ২৫ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুনশ্চ যত গ্রহনক্ষত্রের দূর হতে দূরতর ঘূর্ণ্যমান স্তরে স্তরে অগণিত অজ্ঞাত শক্তির আলোড়ন আবর্তন মহাকালসমূত্রের কুলহীন বক্ষতলে, সমস্তই আমার এ চৈতন্তের শেষ সূক্ষ্ম আকম্পিত রেখার এ ধারে । এক পা তখনো আছে সে প্রান্তসীমায়, অন্য পা আমার বাড়িয়েছি রেখার ও ধারে, সেখানে অপেক্ষা করে অলক্ষিত ভবিষ্যৎ লয়ে দিনরজনীর অন্তহীন অক্ষমালা আলো-অন্ধকারে-গাথা । অসীমের অসংখ্য যা-কিছু সত্তায় সত্তায় গাথা প্রসারিত অতীতে ও অনাগতে । নিবিড় সে সমস্তের মাঝে অকস্মাৎ আমি নেই। এ কি সত্য হতে পারে। উদ্ধত এ নাস্তিত্ব যে পাবে স্থান এমন কি অণুমাত্র ছিদ্র আছে কোনোখানে । সে ছিদ্র কি এতদিনে ডুবাতো না নিখিলতরণী মৃত্যু যদি শূন্ত হত, যদি হত মহাসমগ্রের রূঢ় প্রতিবাদ । ર૭ ভাদ্র 〉○○。 S२७