লেখক:উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন:
| deathyear = ১৯১৯
| description =জন্ম কলিকতার আহিরীটোলায়। পিতা পূর্ণচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। উপেন্দ্রনাথ ‘সাপ্তাহিক বসুমতী’ এবং ‘দৈনিক বসুমতী’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা। তাঁহার প্রধান কৃতিত্ব ‘বসুমতী সাহিত্য মন্দির’ এর প্রতিষ্ঠা এবং সেই সংস্থার মাধ্যমে প্রসিদ্ধ গ্রন্থকারগণের গ্রন্থাবলীর সুলভ সংস্করণের প্রকাশনা। তিনি ‘সাহিত্য পত্রিকা’র সহিত যুক্ত ছিলেন। রাজভাষা, পাতঞ্জল দর্শন, কালিদাসের গ্রন্থাবলী প্রভৃতি পুস্তকসমূহের সম্পাদক। ১৯১৪ সালের ৬ই আগস্ট ‘দৈনিক বসুমতি’র জন্ম। উদ্যোক্তা ছিলেন উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। বসুমতী সাহিত্য মন্দির থেকে প্রকাশিত সেকালে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছিল পত্রিকাটি। ১৮৯৬ সালে উপেন্দ্রনাথ ‘সাপ্তাহিক বসুমতী’ বের করেন। পরে তার পুত্র [[সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের]] সম্পাদনায় দৈনিক সংস্করণটি প্রকাশিত হয়। পরবর্তী সম্পাদক হন [[হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ]]। ১৯৪০ ও ৫০-এর দশকে উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিপ্লবী [[বারীন্দ্রকুমার ঘোষের]] সম্পাদনার পর আবার হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ ফিরে আসেন। পরবর্তী কালে অর্থাভাবে ক্লিষ্ট হয়ে পড়লে সাংবাদিক [[বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়]] সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করে পত্রিকাটিকে সচল রাখার চেষ্টা করেন।ক্রমে অসাধারণ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে পত্রিকাটি, প্রচার সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে যায়। কিন্তু সত্তরের দশক থেকেই ‘দৈনিক বসুমতী’ ক্রমশঃ তার জৌলুষ হারাতে থাকে। পত্রিকার স্বত্বাধিকারী ছিলেন কংগ্রেস নেতা অশোক সেন, সেই সুবাদেই হয়ত ১৯৭৪ সালে রাজ্য সরকার পত্রিকাটি অধিগ্রহণ করে; কিন্তু এটিকে উজ্জীবিত করা যায় নি। ১৯৯২ সালের সপ্তমীর দিন থেকে পত্রিকাটি একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তায় ২০১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘বসুমতী’র মাসিক সংস্করণটি চালু হলেও দৈনিক পত্রিকা আর ফিরে আসে নি।
| image =
| wikipedia =
}}
 
১৩ ⟶ ১১ নং লাইন:
* কালিঘাট ইতিবৃত্ত
* গীতা-গ্রন্থাবলী {{small scan link|গীতা-গ্রন্থাবলী (উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়).djvu}}
{{PD-old}}
{{authority control}}