লেখক:নবীনচন্দ্র সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সাল বাংলাকরণ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
প্রতিস্থাপন
১ নং লাইন:
{{লেখক
|firstnameপ্রথম_নাম = নবীনচন্দ্র
|lastnameশেষ_নাম = সেন
|প্রথম_আদ্যক্ষর = ন
|first_initial = ন
|birthyearজন্মের_বছর = ১৮৪৭
|deathyearমৃত্যুর_বছর = ১৯০৯
|descriptionবিবরণ = নবীনচন্দ্র সেন এর জন্ম ১৮৪৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি অধুনা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার অন্তর্গত পশ্চিমগুজরার (নোয়াপাড়া) সুপ্রসিদ্ধ প্রাচীন জমিদার পরিবারে। তাঁর বাবার নাম গোপীমোহন রায়, মা রাজরাজেশ্বরী। তিনি ১৯০৯ সালের ২৩ জানুয়ারি মারা যান। লেখাপড়া হাতেখড়ি পরিবারে। প্রাইমারী পড়াশুনা শেষে ভর্তি হন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে। ১৮৬৩ সালে তিনি চট্টগ্রাম স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য কলকাতা যান। ১৮৬৫ সালে তিনি এফএ এবং জেনারেল অ্যাসেমব্লিজ ইন্সটিটিউশন থেকে ১৮৬৯ সালে বিএ পাশ করেন। নবীনচন্দ্রের কাব্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছে পলাশির যুদ্ধ (১৮৭৫) এবং রৈবতক (১৮৮৬), কুরুক্ষেত্র (১৮৯৩) ও প্রভাস (১৮৯৬)। শেষের কাব্য তিনটি আসলে একটি বিরাট কাব্যের তিনটি স্বতন্ত্র অংশ । এই কাব্য তিনটিতে তিনি কৃষ্ণচরিত্রকে নতুনভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন । কবির মতে আর্য ও অনার্য সংস্কৃতির সংঘর্ষের ফলে কুরুক্ষেত্রযুদ্ধ হয়েছিল। আর্য ও অনার্য দুই সম্প্রদায়কে মিলিত করে শ্রীকৃষ্ণ প্রেমরাজ্য স্থাপন করার চেষ্ঠা করেছিলেন। নবীনচন্দ্রের অন্যান্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে দুই খন্ডে প্রকাশিত অবকাশরঞ্জিনী (১৮৭১), (১৮৭৭), ক্লিওপেট্রা (১৮৭৭), অমিতাভ (১৮৯৫), অমৃতাভ, রঙ্গমতী (১৮৮০) এবং খৃষ্ট (১৮৯০)। নবীনচন্দ্র ভগবতগীতা এবং মার্কণ্ডেয় চণ্ডীরও কাব্যনুবাদ করেছিলেন। নবীনচন্দ্র কিছু গদ্যরচনাও লিখেছিলেন । তাঁর আত্মকথা 'আমার জীবন'। তিনি ভানুমতী নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন।
}}