পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) →মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি: "చ్చెరి <8 ૨ (t • RS ՀԳ २br ২৯ WS) o צס\ ৩২ రిరి lo/o নারী তুমি ধন্ত। অ..." দিয়ে পাতা |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{TOC begin}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{nop}} |
|||
చ్చెరి |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৩৭|২৩]]|[[আরোগ্য/২৩|নারী তুমি ধন্যা]]|}} |
|||
<8 |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৩৯|২৪]]|[[আরোগ্য/২৪|অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে]]|}} |
|||
૨ (t |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪০|২৫]]|[[আরোগ্য/২৫|বিরাট মানবচিত্তে]]|}} |
|||
• RS |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪১|২৬]]|[[আরোগ্য/২৬|এ-কথা সে-কথা মনে আসে]]|}} |
|||
ՀԳ |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪২|২৭]]|[[আরোগ্য/২৭|বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে]]|}} |
|||
२br |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৩|২৮]]|[[আরোগ্য/২৮|মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে]]|}} |
|||
২৯ |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৪|২৯]]|[[আরোগ্য/২৯|এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীৰ্বাদ]]|}} |
|||
WS) o |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৫|৩০]]|[[আরোগ্য/৩০|ধীরে সন্ধ্যা আসে, একে একে গ্রন্থি যত যায় স্খলি]]|}} |
|||
צס\ |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৬|৩১]]|[[আরোগ্য/৩১|ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল]]|}} |
|||
৩২ రిరి |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৭|৩২]]|[[আরোগ্য/৩২|অালোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই]]|}} |
|||
lo/o |
|||
{{TOC row 1-1-1|[[পাতা:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৪৮|৩৩]]|[[আরোগ্য/৩৩|এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক]]|}} |
|||
নারী তুমি ধন্ত। অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে বিরাট মানবচিত্তে |
|||
{{TOC end}} |
|||
এ-কথা সে-কথা মনে আসে বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে মিলের চুমকি গাথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীৰ্বাদ ধীরে সন্ধ্যা আসে, একে একে গ্রস্থি যত যায় স্থলি ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল অালোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই এ আমির আবরণ সহজে স্থলিত হয়ে যাক |