পাতা:জন্মদিনে-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/৩০: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) →মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি: ")\రి স্বষ্টিলীলাপ্রাঙ্গণের প্রান্তে দাড়াইয়। দেখি ক্..." দিয়ে পাতা � |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{c|১৩}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{block center/s}}<poem> |
|||
)\రి |
|||
সৃষ্টিলীলাপ্রাঙ্গণের প্রান্তে দাঁড়াইয়া |
|||
স্বষ্টিলীলাপ্রাঙ্গণের প্রান্তে দাড়াইয়। দেখি ক্ষণে ক্ষণে |
|||
দেখি ক্ষণে ক্ষণে |
|||
তমসের পরপার, যেথা মহা-অব্যক্তের অসীম চৈতন্তে ছিন্ন লীন । আজি এ প্রভাতকালে ঋষিবাক্য জাগে মোর মনে । করো করো অপাবৃত, হে সূর্য, আলোক-আবরণ— তোমার অন্তরতম পরম জ্যোতির মধ্যে দেখি |
|||
তমসের পরপার, |
|||
আপনার আত্মার স্বরূপ । যে আমি দিনের শেষে বায়ুতে মিশায় প্রাণবায়ু, ভস্মে যার দেহ অস্ত হবে, যাত্রাপথে সে আপন না ফেলুক ছায়া সত্যের ধরিয়া ছদ্মবেশ । এ মর্তের লীলাক্ষেত্রে সুখে দুঃখে অমৃতের স্বাদ পেয়েছি তো ক্ষণে ক্ষণে, বারে বারে অসীমেরে দেখেছি সীমার অন্তরালে । বুঝিয়াছি, এ জন্মের শেষ অর্থ ছিল সেইখানে, |
|||
যেথা মহা-অব্যক্তের অসীম চৈতন্যে ছিনু লীন। |
|||
⚫ | |||
আজি এ প্রভাতকালে ঋষিবাক্য জাগে মোর মনে। |
|||
૨ જે |
|||
করো করো অপাবৃত, হে সূর্য, আলোক-আবরণ— |
|||
তোমার অন্তরতম পরম জ্যোতির মধ্যে দেখি |
|||
আপনার আত্মার স্বরূপ। |
|||
যে আমি দিনের শেষে বায়ুতে মিশায় প্রাণবায়ু, |
|||
ভস্মে যার দেহ অন্ত হবে, |
|||
যাত্রাপথে সে আপন না ফেলুক ছায়া |
|||
সত্যের ধরিয়া ছদ্মবেশ। |
|||
এ মর্তের লীলাক্ষেত্রে সুখে দুঃখে অমৃতের স্বাদ |
|||
পেয়েছি তো ক্ষণে ক্ষণে, |
|||
বারে বারে অসীমেরে দেখেছি সীমার অন্তরালে। |
|||
বুঝিয়াছি, এ জন্মের শেষ অর্থ ছিল সেইখানে, |
|||
সেই সুন্দরের রূপে |
|||
সে সংগীতে অনির্বচনীয়। |
|||
খেলাঘরে আজ যবে খুলে যাবে দ্বার |
|||
⚫ | |||
</poem> |
|||
পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{block center/e}} |
|||
{{rh||২৯|}} |