পাতা:আদায়ের ইতিহাস - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Taheralmahdi (আলোচনা | অবদান)
→‎মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি: "ত্ৰিপ বলিল, “আমি যাব না বাবা।” ‘যাবি না ? যাবি না মানে ?” ‘চা..." দিয়ে পাতা
 
গুগল ওসিআর দ্বারা ইউনিকোড প্রাপ্ত হল
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
ইতিহাস (R
ত্ৰিপ বলিল, “আমি যাব না বাবা।”
ত্ৰিষ্টুপ বলিল, “আমি যাব না। বাবা।” यांवि ना ? यांवि ना भांदन ? “চাকরী করা আমার পোষাবে না ।” অবিনাশ তেলের বাটি হইতে হাতের তালুতে তেল ঢালিতেছিলেন, খানিকটা তেল মাটিতে পড়িয়া গেল। মার হাতের খুন্তি আবার কড়াই-এর অনেকখানি উচুতে নিশ্চল হইয়া রহিল।
‘যাবি না ? যাবি না মানে ?”
প্ৰথম কথা কহিলেন অবিনাশ।—কি বলছিস তুই পাগলের মত ?
‘চাকরী করা অামার পোষাবে না ।”
এমন সময় রাণুর হাত ধরিয়া প্ৰভা সেখানে আসিল। রাণুর গালে ত্ৰিষ্টুপের আঙ্গুলের দাগ স্পষ্ট হইয়া ফুটিয়া উঠিয়াছে। মেয়েটা ফুপাইয়া ফুপাইয়া কঁাদিতেছিল, ঠিক স্বপ্নে ক্রিস্টুপের ছেলের শোকে কঁাদার মত। প্রভার মুখ মেঘে ঢাকা আকাশের মত অন্ধকার। মেয়ের গালটি সকলের সামনে ধরিয়া সে বলিল, “দ্যাখে বাবা, কেমন করে মেরেছে মেয়েটাকে । বেলা হয়ে গেছে, আজ আবার আপিস যাবে, আমি তাই মেয়েটাকে বলেছিলাম তোর মামাকে ডেকে দে তো রাণু। ও গিয়ে যেই ডেকেছে, অমনি মেরে একেবারে খুন করে দিয়েছে। ওর কি দোষটা ? তোমরাই বল ওর দোষটা কি ? বিশেষ দু’টি খেতে-পরতে দিচ্ছ বলে—” প্ৰভা নিজেও ফুপাইয়া কঁাদিয়া উঠিল।
অবিনাশ তেলের বাটি হইতে হাতের তালুতে তেল ঢালিতেছিলেন,
প্রভার নালিশ ও কান্না সকলের গা-সওয়া হইয়া গিয়াছে, বিশেষ বিচলিত কেউ হয় না। সারাদিনে অন্ততঃ একবার প্রভার নালিশ ও কান্না না শুনিলেই বরং সকলে একটু আশ্চৰ্য হইয়া ভাবে, কি হইয়াছে প্রভার আজ ? তবে এক হিসাবে প্রভার মন খুব BDDDBS BD S BBB BB BDD DBDBS BDD DBBD DBBSS DDSDD -প্যান-প্যান করে না। কেবল ধমকটা দিতে হয় কতকটা এই ভাবে : फूल कब्र थडा, कि बकछिज डूछे श्रांशटलन भड 1 जूछे कि अंब्र
খানিকটা তেল মাটিতে পড়িয়া গেল। মার হাতের খুন্তি আবার
এসেছিস এ বাড়ীতে, কুটুম এসেছিস ?
কড়াই-এর অনেকখানি উচুতে নিশ্চল হইয়া রহিল।
প্ৰথম কথা কহিলেন অবিনাশ !—কি বলছিস তুই পাগলের
মত ?
এমন সময় রাণুর হাত ধরিয়া প্ৰভা সেখানে আসিল । রাণুর
গালে ত্ৰিকূপের আঙ্গুলের দাগ স্পষ্ট হইয়া ফুটিয়া উঠিয়াছে। মেয়েটা
ফু পাইয়া ফু পাইয়া কঁাদিতেছিল, ঠিক স্বপ্নে ক্রিটুপের ছেলের শোকে
কঁাদার মত । প্রভার মুখ মেঘে ঢাকা আকাশের মত অন্ধকার ।
মেয়ের গালটি সকলের সামনে ধরিয়া সে বলিল, “দ্যাখো বাবা ,
কেমন করে মেরেছে মেয়েটাকে । বেলা হয়ে গেছে, আজ অাবার
অপিস যাবে, আমি তাই মেয়েটাকে বলেছিলাম তোর মামাকে
ডেকে দে তো রাণু। ও গিয়ে যেই ডেকেছে, অমনি মেরে একেবারে
খুন করে দিয়েছে। ওর কি দোষটা ? তোমরাই বল ওর দোষটা
কি ? বিশেষ দু’টি খেতে-পরতে দিচ্ছ বলে—” প্ৰভা নিজেও
ফুপাইয়া কঁাদিয়া উঠিল ।
প্ৰভাৱ নালিশ ও কান্না সকলের গা-সওয়া হইয়া গিয়াছে,
বিশেষ বিচলিত কেউ হয় না । সারাদিনে অন্ততঃ একবার প্রভার
নালিশ ও কান্না না শুনিলেই বরং সকলে একটু আশ্চৰ্য হইয়া ভাবে ,
কি হইয়াছে প্ৰভাৱ অাজ ? তবে এক হিসাবে প্রভার মন খুব
উদার, একটি ধমকেই সে সন্তুষ্ট হয়, কান্না থামিয়া যায়, ঘ্যান-ধ্যান
প্যান-প্যান করে না । কেবল ধমকটা দিতে হয় কতকটা এই ভাবে :
চুপ কর প্রভা, কি বকছিস তুই পাগলের মত ? তুই কি পর
এসেছিস এ বাড়ীতে, কুটুম এসেছিস ;