পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:
{{gap}}এইরূপে ক্রমশঃ উন্নতিলাভ করিয়া ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বঙ্গসাহিত্য বিশেষ প্রকারে শ্রীসম্পন্ন হইয়াছিল। এই সময়ে পণ্ডিত {{AC|মদনমোহন তর্কালঙ্কার|মদনমোহন তর্কালঙ্কার}} বঙ্গভাষার উন্নতিসাধনে সবিশেষ যত্নপর হয়েন। তাঁহার “শিশুশিক্ষা” তিন ভাগ প্রকাশিত হইয়া প্রথম শিক্ষার্থী বাঙ্গালী বালকগণের বিশেষ উপকারে আইসে। মদনমোহন “সর্ব্ব শুভঙ্করী” নাম্নী একখানা মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত করেন। এতদ্ব্যতীত তাঁহার রচিত “রসতরঙ্গিণী”, “বাসবদত্তা” প্রভৃতি পদ্যকাব্য তৎকালে বঙ্গ সাহিত্যের শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছিল।
{{gap}}এইরূপে ক্রমশঃ উন্নতিলাভ করিয়া ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বঙ্গসাহিত্য বিশেষ প্রকারে শ্রীসম্পন্ন হইয়াছিল। এই সময়ে পণ্ডিত {{AC|মদনমোহন তর্কালঙ্কার|মদনমোহন তর্কালঙ্কার}} বঙ্গভাষার উন্নতিসাধনে সবিশেষ যত্নপর হয়েন। তাঁহার “শিশুশিক্ষা” তিন ভাগ প্রকাশিত হইয়া প্রথম শিক্ষার্থী বাঙ্গালী বালকগণের বিশেষ উপকারে আইসে। মদনমোহন “সর্ব্ব শুভঙ্করী” নাম্নী একখানা মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত করেন। এতদ্ব্যতীত তাঁহার রচিত “রসতরঙ্গিণী”, “বাসবদত্তা” প্রভৃতি পদ্যকাব্য তৎকালে বঙ্গ সাহিত্যের শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছিল।


{{gap}}ইহার পরই গুপ্ত কবির কাল। সে সময় কবিবর {{AC|ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত|ঈশ্বর গুপ্ত}} বাঙ্গলা সাহিত্যে কিরূপ প্রভাব সম্পন্ন হইয়াছিলেন তাহা {{AC|বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমবাবু}} প্রভৃতি তাঁহার শিষ্যগণের প্রভাবেই পরিলক্ষিত হইতে পারে।
{{gap}}ইহার পরই গুপ্ত কবির কাল। সে সময় কবিবর {{AC|ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত|ঈশ্বর গুপ্ত}} বাঙ্গলা সাহিত্যে কিরূপ প্রভাব সম্পন্ন হইয়াছিলেন তাহা {{AC|বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমবাবু}} প্রভৃতি তাঁহার শিষ্যগণের প্রভাবেই পরিলক্ষিত হইতে পারে।{{Foot2Columns‎}}
পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না):পাদটীকা (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Foot2Columns‎}}