নির্ঘণ্ট:আরোগ্য-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu

নামআরোগ্য  উইকিউপাত্তে দেখুন ও সম্পাদনা করুন
সংস্করণ
লেখকরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রকাশকবিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ
প্রকাশস্থানকলকাতা
প্রকাশসাল১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ)
উৎস
প্রগতিসব পাতার মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি

বইয়ের পাতাগুলি

সূচী
উৎসর্গ বহু লোক এসেছিল জীবনের প্রথম প্রভাতে
এ দ্যুলোক মধুময়, মধুময় পৃথিবীর ধূলি
পরম সুন্দর
নির্জন রোগীর ঘর
ঘণ্টা বাজে দূরে
মুক্ত বাতায়নপ্রান্তে জনশূন্য ঘরে
অতি দূরে আকাশের সুকুমার পাণ্ডুর নীলিমা
হিংস্র রাত্রি আসে চুপে চুপে
একা ব'সে সংসারের প্রান্ত-জানালায়
বিরাট সৃষ্টির ক্ষেত্রে
১০ অলস সময় ধারা বেয়ে
১১ পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাল্গুনদিনের
১২ দ্বার খোলা ছিল মনে, অসতর্কে সেথা অকস্মাৎ
১৩ ভালোবাসা এসেছিল একদিন তরুণ বয়সে
১৪ প্রত্যহ প্রভাতকালে ভক্ত এ কুকুর
১৫ খ্যাতি নিন্দা পার হয়ে জীবনের এসেছি প্রদোষে
১৬ দিন পরে যায় দিন স্তব্ধ বসে থাকি
১৭ যখন এ দেহ হতে রোগে ও জরায়
১৮ ফসল কাটা হলে সারা মাঠ হয়ে যায় ফাঁক
১৯ দিদিমণি
২০ বিশুদাদা
২১ চিরদিন আছি আমি অকেজোর দলে
২২ নগাধিরাজের দূর নেবু-নিকুঞ্জের
২৩ নারী তুমি ধন্যা
২৪ অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে
২৫ বিরাট মানবচিত্তে
২৬ এ-কথা সে-কথা মনে আসে
২৭ বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে
২৮ মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে
২৯ এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীৰ্বাদ
৩০ ধীরে সন্ধ্যা আসে, একে একে গ্রন্থি যত যায় স্খলি
৩১ ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল
৩২ আলোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই
৩৩ এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক