পত্রাবলী (১৯১২-১৯৩২)/২০
আচ্ছ। মানুষের পক্ষে কি কোন absolute সত্য লাভ করা সম্ভব? প্রত্যেকে একটা relative সত্যকে নিয়ে তাহার নিজের জীবনে absolute সত্যতে পরিণত করে এবং তাহার মাপকাঠিতে জীবনের সুখ দুঃখ ভালমন্দ বিচার করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে প্রত্যেক life-এর individual philosophyতে হস্তক্ষেপ করিতে বা তাহার বিরুদ্ধে বলিতে কাহারও কোন অধিকার নাই—তবে কথা হচ্ছে—এই philosophyর basis যেন sincere and true হয়—এবং Spencer এর যা Theory—“he is free to think and act so long as he does not infringe the equal freedom of any other individual.”
* * *
আগে intellectual preparationটা দরকার। তারপর কাজ ও চিন্তা একভাবে চলিবে—শেষে কর্ম্মের স্রোতে গা ভাসাইয়া দেওয়া। প্রথমাবস্থায় ২।১টী make-shift activities চাই—না হইলে কর্ম্মের ক্ষমতা নষ্ট হইয়া যাইবে।
দেখ জীবনের দুইটী দিক আছে—intellect and character, দেশকে শুধু নিজের উদার চরিত্র দিলে হইবে না—একটা intellectual ideal দেওয়া চাই।
* * *
It will not do to know something of everything but to organise them into a systematic whole—and to know everything of something. Simple assimilation will not do—but creative genius is necessary.
আমার intellectual career এর একটা আভাস তোমায় দিব। আভাস মাত্র এখন মনে ভাসে। ideaটা বড় grand—আমার জীবনে কার্য্যে পরিণত হইবে কি না বলিতে পারি না— তবে না হইলেও যদি বাস্তবিক ideaটা ভাল হয় তাহা হইলে আর কেহ কার্য্যে পরিণত করিতে পারে।