ls/s अक्रब्रकूभांब्र बज्जांन-4हांबलौ अशांश्ड इ५, चमड छूलेि। cवtश्द नांदांप्रा ८करण ७श्रे एथ ७ कृशिग्र अष्ट्रसूडि হইয়াছে। এই দেহজন্তই তোমার-আমার বিভেদ-বিচার, এই দেহজন্তই তুমি-তুমি, जांभि-चांमि। ठांहे अयब्रडांइ छछ ५७ थब्राण! cङांयांच्च चबब्र७ ७ष९ चांगांच्च अबब्रङ-ऎङtइब्र चकब्रडांग्न छछ ७शन उँौब थांकांख्झ। uहे उख्रुथा,ि कदि चष्ठि श्चन्त्र छांबांग्र थकां* कब्रिब्रां८छ्न। यथन प्रहन इड्रे८व, चांगिई ७८क्श्वव्र चदिउँौग्न অনন্তপ্রধান, তখনই আমার আত্মার টুকরাগুলি—সস্তানসস্তুতিগুলিকে হৃদয়ৱন্ধাওে অণুপরমাণুর মত ঘুরিত বলিয়াই মনে হইবে। এক এবং অদ্বিতীয় আমি বহু হইবার সাধ করিলাম, সঙ্গে সঙ্গে এক আমি বহু হইলাম; গতিকেই বলিতে হয়, আমার হৃদয়ব্রহ্মাণ্ডে ৰে অণু-পরমাণুগুলি ঘুরিয়া বেড়াইত, তাহারাই সাকার হইয়া আমারই আত্মজ-আত্মজারূপে প্রকট হইয়াছে। অক্ষয় কবি বৃহদারণ্যক উপনিষদের একটি গৃঢ় তত্ব অতি মধুর ভাষায় ব্যক্ত করিয়াছেন। ইউরোপের ফিলজফি এই সিদ্ধান্তের— এই আত্মতত্বের তেমন সমাচার রাখেন না। ইউরোপের কবিও মহাবাক্যের এমন প্রতিধ্বনি করিতে পারেন না। এই তুমি ও আমির খেল, এই আমি ও তুমির সম্বন্ধবিচার লইয়া শ্রীকৃষ্ণের বংশীরব, উহাই জীবননাট্যের প্রথম শঙ্খধ্বনি; উহাই আদি, উহাই অন্ত। বুঝিবে কি? যদি বুঝিতে চাও ত বড়াল কবিকে বুঝিয়া লও। উহার শঙ্খধ্বনির ভঙ্গীট জানিয়া লও। প্রভাতে কবি গায়িয়াছেন,— ‘বুঝিতে পারি না আমি এ খেলা কেমন! চিরদিন ধরি-ধরি, भूछिब्र-भूजिब्रां भब्रि সেই এই-এই করি যাবে কি জীবন? ইহা ভোরাই গান, ভৈরবীর উদাস তান। একবার মধ্যাহের গৌড়সারঙ্গ, স্বরটা শুন। कवि दजिएउटझ्न, “হৃদয় এলায়ে পড়ে, যেন কি স্বপন-ভরে। মুদে আলে জাখিপাতা যেন কি জারামে। অন্তমনে চাহি’ চাহি’— কত ভাবি, কত গাহি। পড়িছে গভীর শ্বাস—গানের বিরামে। খসে খসে পড়ে পাত, মনে পড়ে কত গাখH= ছায়া ছায়া কত ব্যথা সহি ধরাধামে ' মধ্যাঙ্কের এই গানের পর কবি আকুল হৃদয়ে কাদে কোথা তুমি-তুমি’। সকালে বুঝি না, মধ্যাহ্নে ছায়া-ছায়া কত ব্যথা—বুঝি বা ধরি-ধরি করিয়া ধরিতে পারি না; শেষে সায়াহ্নে তোমার খবর—তাহার খবর যেন একটু বুঝিতে পারি, যেন একটু গরিতে পারি, তখন উদাস প্রাণে কোথায় তুমি বলিয়া কাদিতে হয়। কাজিয়াও निवृद्धि शञ्च न, डॉरे षणि८ङ इब
পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/২১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।