अक्रग्नकूभांद्र वफ़ांण-4शांबजौ هو!
- नङ्ग,-७ बब्रणं नष्ठ, छ्'श्नि दिब्रह! আলোকে স্ববর্ণ ফুটে আঁধারে স্বগন্ধ ছুটে; মিলনে নিঃশঙ্ক প্রেম, বড়, অনাগ্রহ।
蠱 事 输 事 ভাজিতে গড় নি—প্রেম, ওহে প্রেমময় शब्र८५ नष्ट्रि ७ छिल्ल, প্রেমস্বত্র নহে ছিন্ন, স্বর্গে মর্ত্যে বেঁধে দেছ সম্বন্ধ অক্ষয়।” কবির স্বর এখানে একেবারে উদাত্তে উঠিয়াছে,-ক্ষম বিকাশের ফলে পূর্ণ পরিণতি লাভ করিয়াছে। কবি মোহিতলাল মজুমদার তাহার ‘আধুনিক বাংলা সাহিত্যে’ “অক্ষয়কুমার বড়াল” এবং ডক্টর ক্রমুশীলকুমার দে তাহার নানা নিবন্ধে’ “অক্ষয়কুমার বড়ালের কবিতা” প্রবন্ধে এযা’র কাব্যসম্পদ বিশ্লেষণ করিয়াছেন। মোহিতলালের রচনাটি হইতে কিয়দংশ নিয়ে উদ্ধৃত হইল: সমগ্র ‘এষা কাব্যথানি কবির confession বা আত্মচরিত-উদঘাটন বলিলে অত্যুক্তি হইবে না। বাঙ্গালী-কবির দাম্পত্য-প্রতি নারীর একটি মহিমময়ী মূর্ত্তি না গড়িয়া পারে না; মধুসূদন বাহাতে মুগ্ধ হইয়াছিলেন, বিহারীলাল যাহাকে আপন ইষ্টদেবতার আসনে বসাইয়াছিলেন, স্বরেন্দ্রনাথ বাহাকে সংসারে ও সমাজে তাহার ন্যায়সঙ্গত অধিকারে প্রতিষ্ঠিত করিতে চাহিয়াছিলেন, এবং দেবেন্দ্রনাথ ভাৰ-ভোলা কবিত্বের আবীর-কুকুমে বাহার অৰ্চনা করিয়াছেন, অক্ষয়কুমার তাহাকেই বাঙ্গালীর গৃহ-প্রাঙ্গণে—নিত্য-লক্ষ্মীপূজার উৎসৰে—বাস্তব স্থখ-দুঃখের গন্ধপুষ্প ও স্থগভীর মেহরসের আলিপনায়, হৃদয়েশ্বরীরূপে বন্দনা করিয়াছেন। এ নারী কোনও কৰিপ্রিয়া বা কাব্যের আদর্শরূপা নহে, ধ্যান-কল্পনার ভাব-বিগ্রহও নহে। নারীর ষে একটি বিশেষ রূপ, শাক্ত ও বৈষ্ণব উভয়বিধ সাধনার সাধক, প্রকৃত পৌত্তলিক, দেহবাদী বাঙ্গালীর গৃহধর্ম্ম-সাধনায় ফুটিয়া উঠিয়াছিল—ধে-রূপ একাধারে রাধিক ও অপর্ণ, আত্মবিগলিত অথচ আত্মস্থ—গ্রহণে দুর্ব্বল, ভ্যাগে রাজরাজেশ্বরী-ৰে ৰূপ যুগল-প্রেমের রসাবেশেও দাস্ত, সখ্য, ৰাংসল্যের এক অপূর্ব্ব সংমিশ্রণ ভাৰুকের প্রাণে ভাবের ঘোর স্বষ্টি করে—অক্ষয়কুমার জীবনে সেই রূপ প্রত্যক্ষ করিয়া সেই নারী-বিগ্রহের আরতি করিয়াছেন।••• Sणजीकोख बाण