१९ चक्रग्नकूभांब्र यज्जांण-alशांबजौ ফিরিল, সেতুর পরে গেল ধীরে ধীরে, লৌহদণ্ডে ভর দিয়া দাড়া’ল গভীরে। চলিয়াছে ভাগীরথী—ত্রিতাপহারিণী, তরঙ্গিয় কল্পোলিয়া বিপুলবারিণী। করে মাথা, তীক্ষ্ণদৃষ্টে চাহিয়া নিশ্চল— দেখিছে নদীর যেন কত দূরে তল। শত বাহু বাড়াইয়া ডাকে উর্ম্মিরাশি— “সর্ব্বভুঃখ-অবসান—দেখ হেথা আসি। দিব তৃপ্তি, চির মুপ্তি, বল বাধ’ মনে, কে কার সংবাদ রাখে বিধির স্বজনে। উর্ম্মিতে মিশিবে উর্ম্মি কিবা চিন্তা তায়?” চমকিল রঘুনাথ কণ্টকিত-কায়। উন্মাদের স্বপ্ন সম সম্মুখে নগরী বিকট আলোকে শব্দে স্তৃপাকারে পড়ি। মুখেতে নগররক্ষী ধরিল আলোক। “জীবিত না মৃত আমি? এ কি প্রেতলোক?” বুঝিল; চলিল; পথ ক্রমশঃ নির্জন, দূরে দ্বিপ্রহর-ঘণ্টা বাজে ঢন ঢন। ইতস্ততঃ নৃত্যগীত, সুর-কোলাহল; *छौवन कि विफुश्नां!”-यनिल विकल। “श्रुङ्गु नाहे, अन्न नाइँ, भन्नैौग्न झुक्र्दइ, কোন অধিকারে তার দার-পরিগ্রহ? নিয়ন্ন জনক আনে কোন অধিকারে নিরক্স সস্তানদলে নির্ম্মম সংসারে?
পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/৪২৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।