ৰিবিধ; গাথা; s? 8 * “বিমুখ যশোরেশ্বরী। গরজিল কচুরায়; বিস্মিত বঙ্গজসেন, পরস্পর মুখ চায়। বিলম্বে অধীর রুড়, মহারাজ ক্রুদ্ধ অতি, ছুটিল মন্দির-মুখে সূর্য্যকান্ত দ্রুতগতি। কহিলেক মানসিংহ,—‘কর রণ-পরিহার, চল দিল্লীশ্বর-আগে, করিতেছি অঙ্গীকার,— ক্ষমিব সকল দোষ, দিব চক্রপাল করি’।” গরজিল কচুরায়,—"বিমুখ যশোরেশ্বরী।” ૨6 “কহিলেন মহারাজ,—“ধিক স্বার্থপরতায়। কেমনে ভুলিলে তুমি অনারণ্যে, মান্ধাতায়? জন্মিয় ইক্ষুকুবংশে—যে বংশে জন্মিল রাম,— র্যার পদরজে আজ এ ভারত পুণ্যধাম — ভুলি সে দিলীপ, রঘু, ভরত, লক্ষ্মণ বলী— বিদেশী—বিধর্ম্মি-পদে দেছ পুণ্য জলাঞ্জলি। এসেছ দাসত্ব-গবেব,—স্লেচ্ছ-পদরজ-ভালে, স্বদেশী—স্বধর্ম্মী জনে বঁাধিতে দাসত্ব-জালে। من جد “আর এই কচুরায়—কাপুরুষ, নীচচেত— মাতৃহত্য-প্রেতযজ্ঞে তোমার প্রধান নেত,— আছে মাত্র স্বার্থজ্ঞান, নাহিক সম্মান-বোধ, ছলে বা পরের বলে, চাহে পিতৃহত্য-শোধ। লুটিতে পরের পদে নাহি লজ, ঘৃণা তার, তবু নাহি আহবানিবে দ্বস্বযুদ্ধে একবার। হউক জঘন্ত-ঘৃণ্য, তবু সে বঁাচিতে চায়।’ ‘ৰিমুখ যশোরেশ্বরী –গরজিল কচুরায়। وسسهf af
পাতা:অক্ষয়কুমার বড়াল গ্রন্থাবলী.djvu/৪৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।