এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
প্রদীপ ঃ শেষ t& శి হবে নিশ গভীর। যখন, দাসী সখী ঘুমে অচেতন; আলসে শরীরখানি শয়নে পড়িবে ঢলে’, আলসে আসিবে ধীরে মুদিয়া নয়ন; একে একে প্রাসাদের সহস্র তড়িৎ-শিখা যাইবে নিবিয়া; অলক্ষ্যে নীরবে জাগরণ যাবে সুখ-তন্দ্রীয় ডুবিয়া,— সে সময়ে যদি, সখী, আসে স্বপনের ছলে একটী অফুট জাগরণ,— একটা সরসী-তীরে, বহে বায়ু ধীরে ধীরে, হাতে-হাতে ভ্রমে হেসে শিশু হুই জন; একে বাজাইছে বঁাশী, অন্যে তুলে ফুলরাশি, ঘুরে’-ফিরে’ হাতে হাত, নয়নে নয়ন— যাক যাক, সত্য কভু নহেক স্বপন। যৌবনে বুঝি নি যাহা, শৈশবে তা বুঝেছিমু— হয় না প্রত্যয়। হৃদয়ে কি নাহি সে হৃদয়। যা ছিল সকলি আছে, স্বপন টুটিয়া গেছে— আমি বুঝি আত্মহারা, সই, যা নয়—তা ভেবে ভেবে”—য। নই, তা হই। وديه যাক স্মৃতি, যাক স্বপ্ন-কথা— তুমি নব-পুষ্পময়ী লতা। তোমার সুখের তরে কত লোকে কি না করে— সেধে’ সেধে। সহে শত ব্যথা।