:చి অক্ষিপুটের রোগবিলি। প্রীয়তঃ আসিতে পারে। একখণ্ড বিপর্য্যস্ত কনুজং টাইভ ছিন্ন করিয়ালওয়াও উচিত। অতঃপর পুর্ব্বেণক্ত ত্রিভুজাকার স্থানের বিদারণ সুচার দ্বারা সংযুক্ত করিয়া সম্প্রrষ্টার এবং কম্প্রেস ও ব্যাণ্ডেজ দ্বারা স্বস্থানে অবস্থিত রাখিতে so ১৬ শ, প্রতিকৃতিতে, নিম্নশক্ষিপুটের এইরূপ অস্ত্রপ্রণালী প্রদর্শিত হইয়াছে।” ১৬ শ, প্রতিকৃতি। অন্যান্য অস্ত্রচিকিৎসক ক্ষভকলঙ্ক উন্মোচিত করিয়া, গণ্ড অথবা ললাটদেশ হইতে একখণ্ড চর্ম্ম কর্ত্তন করিয়া অনিয়া, তৎস্থানে নিয়োজিত করিতে অনুমতি দিয়া থাকেন। এইরূপ কর্ত্তন করিবার কোন নিয়ম নির্দিষ্ট করা অত্যন্ত অসম্ভব। চিকিৎসক চিকিৎসাসময়ে প্রত্যেক স্থলে আপন বুদ্ধি ও নৈপুণ্য অনুসারে অস্ত্র করিবেন। কিন্তু সাধারণতঃ ডিফইন্ব্যাক্ সাহেবের অস্ত্র প্রণালী অবলম্বিত হইয়। থাকে। ডিফাইনব্যাকের অস্ত্র প্রণালী লিখিত হইতেছে;–ত্রিভুজাকারে ক্ষতকলঙ্ক বিভাজিত করিয়া লইতে হয়। এই ত্রিভুজের ভূমি অক্ষিপুটের প্রান্ত দিকে রাখা এবং সাধ্যায়ত্ত হইলে, পক্ষপ্রান্তরেখা ও পুটোপস্থি অবিভাজিত করা উচিত। উছার বিভাজিত হইলে, অবশিষ্ট কন্জংটইভাকেও দ্বিখণ্ডিত করিয়৷ অক্ষিগোলকের সমবস্থিত করিতে হয়। অতঃপর চিকিৎসক সুস্থ চর্ম্ম এবং চর্ম্মনিম্নস্থ টিসুর মধ্য দিয়া ক্ষত কলঙ্কের অবস্থtলণনুযায়ী পূর্ব্বোল্লিখিত ত্রিভুজাকার অস্ত্র ক্ষতের ভূমির কোন না কোন কোণ পর্য্যন্ত ( ১৭ শ, প্রতিকৃতি দেখ ) কর্ত্তন করিয়া থাকেন। এই তন্ত্রনিমজ্জিত স্থানের বহিঃপ্রান্ত হইতে ত্রিভুজাকার ছেদনের সমান্তর একটা ছেদন করিতে হয়। ইহাদের অন্তর্বর্তী চর্ম্ম তন্নিম্নস্থ ঝিল্লী হইতে বিভাজিত করিয়া, ছিন্ন ক্ষতকলঙ্কিত স্থানে নিয়োজিত করা উচিত। তৎপরে - সুক্ষমং সুচণর দ্বারা এই নিয়োজিত চর্মের প্রান্ত উক্ত ক্ষত প্রান্তের সহিত যত্ন পুর্ব্বক সংযুক্ত করিতে হয়। অতঃপর জলের পটি সংলগ্ন করিয়া, ঐ
পাতা:অক্ষিতত্ত্ব.djvu/১৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।