পাতা:অক্ষিতত্ত্ব.djvu/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ჯ8ჯე অক্ষিপুটের রোগবিলি। স্থানকে কণ্ড,য়িত করে; সুতরাং রোগী কণ্ডয়ন করিভে২ প্রায়ই পক্ষা সকলকে মুলবিশিষ্ট রাখিয় ছিন্ন করিয়া ফেলে। কিন্তু এইরূপে উত্তেজিত ন হইলে, চক্ষু সুস্থবৎ, এবং যত্ন পুর্ব্বক দেখিলে, পক্ষ সকলকে চুর্ণ অথবা ধূলি দ্বারা রুয়ায়িত বোধহয়। অণুবীক্ষণ দ্বারা ঐ সকল মৎকুণ পৃথক২ স্পষ্ট দেখিত্বে পাওয়া যায়। উষ্ণ জল দ্বারা ঐ স্থান বিলক্ষণ ধৌত করা ও পরে পক্ষম ও পুট প্রান্তে ট্যাফিজেগ্রিয় মন্দিত করাই ইহার চিকিৎসা। আর উহাতে কোন উপকার না হইলে বা মার্করিয়্যাল অয়েন্টমেন্ট তিনবার করিয়া ঐ স্থানে প্রলেপিত করা উচিত। যদি ইহাতেও মৎকুণ সকল বিনষ্ট না হয়, তবে দুই গ্রেণ ছাইড্রার্জ ক্লোরাইডু এক আউন্স জলে মিশ্রিত করিয়া অক্ষিপুট ধৌত করা উচিত। কীট সকল অধিক দিন পর্য্যন্ত এই ঔষধ স দ্য করিতে পারে না; সুতরাং উহারা বিনষ্ট হইয়া যায়; এবং তাহা হইলেষ্ট পীড়া আরোগ্য इङ्ग्रेव्न् | হার্পিস্ জষ্টার (Herpis Zoster )—zifir BE-st, atstr== অন্যান্য স্থানীয় চর্মের ন্যায় কখন২ ইম্পিটাইগো (Impetigo), লেপ্রসী zi g& (Leprosy), fößzifèCsti (Vitiligo), gazgfèrni (Fczema) qas হাপিস (Herpes) রোগ দ্বারা সমাক্রান্ত হয়। এই সকল চর্ম্মরোগে কোন রূপ বিশেষ চিকিৎসা আবশ্যক করে না; তবে শেষোক্ত চর্ম্মরোগে কখন২ চক্ষুরও গভীরতম নিৰ্মাণ অক্রিান্ত হইতে পারে বলিয়, তাহীরই বিশেষ চিকিৎসা কর। অবশ্যক। নিষ্টার ছচিনসন সাহেব বলেন যে, এই হাপিজ জষ্টার রোগ কখনই অক্ষিপুটের ইরিসিপেলায় রোগ বলিয়া ভ্রণ হইয় থাকে*॥ যাহtহউক স্থাপিজ ফন্টেলিস রোগ অর্থাৎ ললাটদেশস্থ হুগপিণ্ড রোগ ললাট দণ্ডরেখার (Median line) একতর পর্শ্বে অবিভুত হয়; তদ্বারা গণ্ডদেশ কখন পীড়িত হয় না। হাপিজের ভেসিকেল অর্থাৎ বিম্ববটী সকল অসংখ্য, ক্ষুদ্র এবং স্পষ্ট সীমাবদ্ধ। ইরিসিপেলাস্ রোগ অপেক্ষ ইহুতে যন্ত্রণার আধিক্য ছয় বটে, কিন্তু শারীরিক বিশৃঙ্খলার অনেক হ্রাস হয়। অন্য পক্ষে মিষ্টার বোম্যান সাহেব বলেন যে, উক্ত স্থান একবিধ বিশেষ অবশ ও স্নিহ হইয়। কষ্টজনক হইয়া থাকে। এই কষ্ট প্রায়ই অত্যন্ত গুৰুতর; এবং ছাপিত সকল উদ্ভিন্ন হইবার পরে অণবিভূতি হন। হাপিজ রোগের প্রদশছিভ উদ্ভেদলের পরেও অনেক দিনপর্য্যন্ত উক্ত স্থান সিনলিনে অতিরিক্ত চেতনণশক্তি দ্বারা অভিভূত থাকে। এই ঝিনঝিনে ষাতনা কখন -ললtট দণ্ডরেখা অতিক্রম করে না। স্পর্শ অর্থাৎ সেন্সিটিভ স্নায়ু সবল

  • Ibid. vol. v. p. 191.