পাতা:অক্ষিতত্ত্ব.djvu/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

×ყ চক্ষুর শারীরতত্ত্ব। fifestfä cofol (Ciliary muscle.) সৰ্বশেৰে সিলিয়ারি পেশীর বিষয় বর্ণিত হইতেছে। উছা দুইশ্রেণী মন্থণ পৈশিক সূত্রদ্বারা বিনির্ম্মিত। এক শ্রেণী উৰ্দ্ধাধোভাবে এবং অন্য শ্রেণী বৃত্তাকারে উহাতে অবস্থান করিতেছে। তন্মধ্যে প্রথমশ্রেণী, যে স্থানে কীর্ণয় এবং স্কুরোটিক পরস্পর সংযুক্ত হইতেছে, তথা হইতে উৎপন্ন হইয়া, পশ্চাই দিকে স্কুরোটিকের নিম্নদিয়া অরাসিরেট পর্য্যন্ত গমনকরতঃ, স্কুরোটিকের সহিত সংযুক্ত হইতেছে। এই পৈশিক সূত্রশ্রেণীর সহিত অণবার সিলিয়ারি প্রোসেস ও কোরইডের সংযোজক ঝিল্লীর গাঢ় সংশে গ অণছে। সিলিয়ারি পেশীর ভাকণর স্বত্র সকল প্রধানতঃ আইরিসের চতুঃসীমার অতি সন্নিকটে অবস্থান করে, এবং কণিয়ার আভ্যন্তরিব-স্তর হইতে আইরিসের অভিমুখে যে সকল সূত্র আসিতেছে, তাহাদিগের সহিত সংযুক্ত অগছে। সিলিয়ারি পেশীর ও তাইরিসের রক্তবহণ- গড়ীগণের উৎপত্তির স্থান একই। উহার স্নায়ুগণ সিলিয়ারি, ন্যাসো-সিলিয়ারি (ইহা চৈতনাদ্যয়ক এবং সিনপ্যাথেটিক্‌ স্বায়ু হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। এই সমুদণয় এ ক্ষত্র হইয়। উক্ত পেশীমধ্যে ভণলবৎ আকার ধারণ করে। অপিচ এই পেশীতে যথেষ্ট 25tsfiefat ( Ganglionic cells) & আছে। অক্ষিপুট ( EYELIDs. ) চক্ষ রক্ষীকরণই অক্ষিপুটের গুৰুতর বণর্য্য। উহার শরীর ব| অবয়বতত্ত্ব এম মৌলস হেবের মতানুসারে নিম্ন লিখিত দ্বিতীয় প্রতিরুতি-ত চিত্রিত হইল। উৰ্দ্ধাfক্ষপুটমধ্য শীর্ষক ভাবে চ্ছেদ করিলে যে দুই খণ্ড হয়, উহ। তাহার এক খণ্ডের প্রতিকৃতি। উক্ত সাহেব এই খণ্ডে য়্যাসেটি কৃ য়্যাসিড ( Acetic acid ) প্রদানান্তর, উহাকে হত্তরীকৃত করত, যে প্রতিকৃতি উত্তোলিত করিয়াছিলেন, নিম্নে তদনুকরণ প্রদত্ত হইতেছে।* অক্ষিপুটের চর্মপ্রান্তভাগ ( A ) স্বক্ষম২ কেশৱত হইয়। প্যালপিত্রাল বা পুটীয় কনজংটাইভার (18-18) সঙ্গে মিলিত হইয়াছে। সিলিয়া, (22 23 ) বা পক্ষসমটি অক্ষিপুটের ত,নাৱত প্রান্তভাগের প্রণয় কেন্দ্রস্থানেই উৎপন্ন। উহাদিগের ফলিবল সবল ( Follicles ) পশ্চাদিকে অক্ষিপুটাভ্যন্তরে টার্সাল কাটি লেজের বা পুটেণপস্থির উপর ভাগ পর্য্যন্ত বিস্তৃত। ইহাতে অনেব “নেক সি বসিয়স গ্ল্যাণ্ড বা বসাগ্রন্থি প্রত্যেক কেশের ফলকলে উন্মুক্ত হইয়াছে। অক্ষিপুটের কেন্দ্রদেশ অর্বিকিউলরিস পেশীর ( o ) পুটগত অংশ দ্বার সমাচ্ছন্ন। উহার একটা –ਾ— “ 一。 — - - - - - - - в - е - — - - - -

  • *Archive f. Ophth.,” IBd. iii. p. 238., 1857; and H. Power, “Illustrations of Diseases of the Eye, p. 84, 1867.