মৎস্য রক্ষার উপায় । ১১ই ब्रांषिरउ ८कडे कtद्र । अश्छनश् चांदश्वान कांदू इश्छ कनिघ्ना আসিতেছে ; তদুপরি নিত্য কত মৎস্ত রাশি যে বধিত হইতেছে তাহারও সংখ্যা নাই, তথাপি উহা সমানরূপেই যোগাইত হইতেছিল। কিন্তু আজকাল হঠাৎ মৎস্তকুলের বংশ নাশের আশঙ্ক৷ প্রকৃষ্টরূপে কেনই বা উদিত হইল ? আমাদিগের মনে হয় যে খাল, বিল, নদী ও তড়াগাদির দুষিত ভাব ও শুষ্কতাই ইহার কারণ। यमि ये जशूलग्न धान विजानि धननानि দ্বারা মৎস্তকুলের বাসস্থান-স্বচ্ছন্দতার উপর দৃষ্টি রাখা হয়, তাহ হইলেই মৎস্ককুল পুনরায় বৰ্দ্ধিত হইতে পরিবে। পরিষ্কার জল পানীয় জন্য যেমন মনুষ্যকুলের প্রয়োজন তেমনি মৎস্তগণের अदछ झुकुम्न প্রক্টিকা" পক্ষে ও ইহা নিতান্ত আবশ্বক ! কিন্তু বড়ই দুঃখের বিষয় যে আজকাল ইহার অভাবেই নানাপীড়াদি সমুদ্ভূত হইয়৷ মানবকুলও যেমন জাষিব্যাধিপীড়িত হইয়া কালগ্রাসে পতিত হইতেছে, সেইরূপ মৎস্তকুলও বংশহীন হইয়া পড়িতেছে !! পুষ্করিণী জাত মৎস্তই সর্ব্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ—ইহা মধুর, স্কিন্ধ, বলকারক ও বায়ুনাশক ; ইহার পরই খালবিলাদি জাত ও স্রোতস্বতী নদীজাত মৎস্য। সমুদ্রতীরবর্তী স্থান সমুদ্রয়ে সমুদ্রজাত নানাপ্রকার মৎস্তাদি পাওয়া যায়, উহা প্রায়ই সহজ পরিপাচ্য নহে"; বর্ষাকারে নীলাত মত অন্ত সাপেক্ষা কিঞ্চিৎ শাচ্য হইয়া থাকে । : মাংস ও মৎস্তের যুব সম্বন্ধেও একটু আলোচনা করা আব কোন মৎস্ত প্রশস্ত
পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/১২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।