পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२०० अर्डी-छि| ! দিনেই তাহার গ্রাস হইতে তুমি নিস্তার পাইতে পার না ! সুতরাং পুর্ব্ব হইতেই সাবধান হইয়া চলা কর্ত্তব্য ! •...=ख বাহা জগতে অগ্নিতে যেমন ইন্ধন না যোগাইলে, উহা প্রজ্জ্বলিত রাখা যায় না, সেইরূপ দৈহিক অগ্নি বজায় রাখিতে হষ্টলেই খাদ্য-পানীয় রূপ ইন্ধনের অবিশ্বকত। দেখা যায়। প্রকৃতির এই গদ্যপদার্থাদি পরিপাক ও প্রসপন absorption করিলার শক্তি বড়ই সুকৌশলময় দেখা যায় ; মুখগহবর হইতে অস্তু পর্যান্ত পথে, ঐ খাদ্যপদার্থাদি বিচরণ করিবার সময়ে, যেমন উহার সারাংশ শরীরে গৃহীত হইয় থাকে, তেমনি অবশিষ্টাংশ দেহ মধ্য হইতে মলৰূপে প্রত্যহ বহিনিঃস্থত হইয়। যায়। প্রকৃতির এই নিয়ম শৃঙ্খলায়, যদি কোন প্রকার বাধ৷ প্রাপ্ত হয় তাহ হইলেই, উই। বিরুত হইবার সস্তাবনা । কিন্তু আজকালকার সভ্যতানির্দেশক নানা প্রকারের রন্ধনযুক্ত খান্ধপদার্থদি ভোজন, বাসগৃহ ও শয্যাগৃহের প্রায়শঃ বায়ু চলাচলের অভাব, পাঠ ব৷ মজলিস গুহেই বসিয়া অধিক সময় যাপন, অথব৷ কর্ম্মস্থত্রে অধিকক্ষণ যাবৎ এক অবস্থাতেই থাকা হেতু, সকলকে বাধ্য হইয়। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করিতে হয় । সুতরাং প্রকৃতির সহজসাধ্য কার্যাও, বাধা প্রাপ্তি জন্য মুসাধিত হইতে না পারিয়া, প্রত্যহ খাদ্য পদার্থের অবশিষ্ট অসাড় অংশ বহিনিঃস্থত করাইভে পারে না-ফলে কোষ্ঠবদ্ধতা দাড়াইয়া যায় । কোষ্ঠবদ্ধত। - কোষ্ঠবদ্ধত অর্থে এই বুঝা যায় যে, এক, দুই বা তিন দিবল অন্তর মলপদার্থ নিঃস্থত হওয়া ; কোন কোন স্ত্রীলো