পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Հ>Ե- অঞ্জীর্ণতা । অত্যধিক পরিমাণে দুগ্ধ সেবন করিতে হয়। সস্তবমত কার্য্যনিরত পূর্ণবয়স্ক লোকের,যদি শুদ্ধ দুগ্ধপানে জীবন কাটাইতে হয়, তাহা হইলে প্রত্যহ ৮ পাইণ্ট (প্রায় ৫ সের দুগ্ধপানের আবশ্বক হয়; কিন্তু উহার পরিমাণ অধিক সেবিত হইলে জল, ও অন্য ২১টি উপাদান প্রয়োজনাতিরিক্তভূবে শরীরে গ্রহণ কর। হইয়া যায় ; সুতরাং পরিণামে ইহাতে পূর্ণ বয়স্কের পক্ষে পুর। স্বাস্থ্যলাভে ব্যাঘাত ঘটিয় পড়ে । আরও দেখা গিয়াছে যে, একজাতীয় খাদ্য প্রত্যহ ব্যবহারে, আহারে বিতৃষ্ণ ও স্বাস্থ্যহানিও হইবার সম্ভাবনা দাড়াইয়া যায় । শিশুর পক্ষে কিন্তু এই দুগ্ধই একমাত্র আস্থার ; দন্তোগমের পূর্ব্বে তাহাকে অন্য কোন প্রকার খাদ্য দেওয়া কর্ত্তব্য নহে, কারণ লালরিস এবং ক্লে মল্লস তখন পর্য্যন্ত তাহার শরীরে নির্গত হইতে অরস্তু হয় না । দুগ্ধ অবশ্ব সহজে পরিপাক হইয়া যায় এবং অসুস্থ অবস্থায় অধিক পরিমানেও ব্যবহৃত হইয়। থাকে । এখানে দেখিতেছি বিষম এক গোলযোগ উপস্থিত হইল ; প্রকৃতি নির্দেশিত পথে যাইয়া, আমরা জানিতে পারিলাম যে, দুগ্ধই একমাত্র পূর্ণ খাদ্ম—কিন্তু এখন দেখিতেছি যে, শুদ্ধ উহা শিশুরই উপযোগী, পূর্ণ বয়স্কের নহে! তবে উপায় ? অবশ্ন হতাশ হইবার আবখ্যক নাই, একটু চিন্ত করিলেই ইহার মীমাংসা হইতে পারে। জামরা অর্গত হইয়াছি যে, শরীরবদ্ধণ ও পোষণের, উপযোগী সকল উপাদানই ছুক্ষে যথোপযুক্ত ভাবে নিহিত আছে যদি শুদ্ধ একমাত্র ছদ্ধ গ্রহণে পরিণত বয়স্কে শরীর গো না হয় তাহা হইলে এমন কোন খায় পদার্থ অহাদিগের