পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৫8 अर्खौर्णङ। ভোজনকারীগণের মধ্যে অধিকাংশকেই, কলের বা সেই প্রকারের বিসম পীড়ায় আক্রান্ত হইতে দেখা গিয়াছে। সম্প্রতি ইউরোপে একস্থানে এই প্রকারে ৩•• শত ব্যক্তি আ ক্রান্ত হইয়াছে বলিয়া, বিশ্বদৃত রয়টার ( Reuter) সংবাদ দিয়াছেন । কিন্তু উদ্ভিজ্জ খাদ্য হইতে প্রস্তুত করা পথ্যে ঐরূপ বিপদের কোন আশঙ্কাই থাকে না । বিশেষতঃ আমাদের এই উষ্ণপ্রধান দেশে মাংসের ক্কাথ অতি সত্বর বিরুত ( decomposed ) হইয়া যায়, সুতরাং উহা অধিক সময় যাবৎ রাখিয়া পথ্যরূপে ব্যবহার কর। চলে না । কিন্তু আমাদর দেশস্থ অধিকাংশের অবস্থা স্বচ্ছল ন থাকায়, অনেক সময়ে তাহার। ঐ বিকৃত ক্কাথই রোগীকে সেবন করাষ্টয়া থাকেন ; ইহাতে রোগীর উপকার না হইয়। অপকারই হইয়া থাকে এবং সেই সঙ্গে চিকিৎসকেরও দুর্ণাম বৃটিয়৷ 可贯目 আমরা দেখিয়াছি যে বাত, কার্ব্বঙ্কল, যকৃত স্ফোটক, কিডনীর পীড়া, কান্সার, অপেন্‌ডিসাইটিস, বহুমূত্র, প্রভৃতি পীড়া অতিরিক্ত মাংসাদি ভোজনে হইবার সম্ভাবনা দেখ। যায়, সেই জন্য ঐ সমুদয় রোগাক্রান্ত ব্যক্তিকে মাংস পথা একেবারেই দেওয়া উচিত নহে। মাংসের যুদ্ধ না থাইলে শরীরে মোবলম্বান হইতে পারে না একথা যথার্থ নহে। যদি একমাত্র মাংসই শক্তি সঞ্চয়ের উপযোগী হইত, তাহ হইলে পূর্ব্বতন এবং আধুনিক মন্ন ও কুন্তীগীরগণ মাংস বর্জন করিয়া ছোলা ( সিদ্ধ ও তিঙ্গ। \, মাখন, ঘুত, দুগ্ধ, বাঙ্গম, পেস্ত।