[ R. J. বৈজ্ঞানিক যুগের প্রভাবে আজকাল শিক্ষিত ব্যক্তি মাত্রে সকল বিষয়ে উগর অনুসন্ধান করিয়া থাকেন, সুতরাং আমাদে ধাপ্তপদার্থের রাসায়নিক উপাদান সমূহ এবং কোন কোন উপা: দান, স্বল্প বা অধিক মাত্রায় আহারে, শরীরের সম্পুষ্টি সাধন ব: জীবক্রিয়ার পক্ষে বাধা জন্মাইয়া থাকে তাহাই ইহাতে দেখান, হইয়াছে। পরিশেষে যে আমিষ ও নিরামিষ আহার লইয়। সমুদ্রন্থঃ “জগৎ আজি ঘোর আন্দোলনে নিয়োজিত রহিয়াছে, তাহারও উভয়দিকের সামঞ্জস্য বিচার করিয়া,কোন আঁহার এই গ্রীষ্মপ্রধান ভারতবর্ষে আমাদিগের পক্ষে উপযুক্ত তাহা বৈজ্ঞানিক ନିଜ୍ଜ छात्रा इझाङ जित्रिचक्र झंझटङ পারবেন। – স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় সমুদয় ব্যবস্থা এবং হিন্দুধর্ম্মের সহিত উহার । ঘনিষ্ট সম্বন্ধ বিষয়ে নূতন প্রকার আলোচনা' ইহাতে দেখিতে পাইবেন । খাদ্য, পানীয় এবং বায়ু বিষয়ে সাবধানতা লইলেই । যে প্রকৃত স্বাস্থ্য রক্ষা হইতে পারে, তাহা বোধ হয় সকলেই অবগত আছেন। এ পুস্তকে ঐ সমূদয়েরও বিশদ বর্ণনা থাকায় স্বাস্থ্য বজায় রাখিবার পক্ষেও ইহা আপনাকে সাহায্য করিবে । । এখন এই পুস্তক পাঠে যদি একজন অজীর্ণরোগীও উপকার লাতু করিতে পারেন, তবেই আমাদের ৪ বৎসরের শ্রম সফল জ্ঞান করিব। ইতি— &
পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।