পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b"S2 चक्ौर्गृङ| ।. নিমপাত –চক্ষুর উপকারক, ক্রিমিনাশক, পিণ্ড নাশক, অরুচিনাশক কিন্তু বায়ুজনক ; নিমপাত ভাজ। অথবা শুক্র করিয়া খাওয়ায় শরীরে রক্তদেব বিদূরীত হইয়া থাকে। পাটশক – তিক্ত ) নালত। শাক বায়ুজনক কিন্তু রুচিকারক ; বলকর, স্মরণশক্তিবদ্ধক, শীতল ও ক্রিমি প্রশমক। পাটশাক ;–(মিষ্ট ) বায়ু প্রকোপক, রক্তপিত্ত নাশক। ছিঙ্কাশাক ;–পিত্তনাশক। অজীর্ণ রোগীর পক্ষে ইহা বিশেষ উপকারী। কাহারও কাহারও মতে প্রত্যহ প্রতে কঁচে। দুগ্ধ ও হিঞ্চাশাকের রস পান করিলে, অজীর্ণতাদোষ দূর হইয় থাকে। শুশুনিশাক :--ত্রিদোষয়, লঘু, রোচক, শীতল, অগ্নিবৰ্দ্ধক, এবং বৃষ্য । মূলার শাক –পাচক, লঘু, রোচক, এবং তৈলের সহ সদ্ধ হইলে ত্রিদোষনাশক হইয় থাকে। পটলের পাত – অগ্নিকারক, পিত্তনাশক, পাচক, লঘু, স্নিগ্ধ, ক্রিমিনাশক, ও শুক্রজনক । অজীর্ণরোগীর পক্ষে ইহা আহার ও ঔষধ জানিবে । কচি আমের পাতা, রুচিকারক, পিত্ত ও শ্লেষ্মানাশক । ছেলার শাক –সহজে জীর্ণ হয় না, কিন্তু লঘু, পিত্ত নাশক ও দন্তশোথ নিবারক। মটরশ ক ;–ত্রিদোষনাশক,তিক্ত,লঘু, ভেদক । গন্ধভাদালিয় –বলকারক, বায়ুনাশক, তিক্ত ও কফনাশক ; উদরাময় প্রভৃতি পীড়ায় এবং জররোগীকেও ইহার ঝোল খাইতে দেওয়া যাইতে পারে ; বিশেষতঃ উদরাময়প্রবণতা বর্তমানে ইহার স্বব্যবহার দেখা যায়। 翰、