পাতা:অধিকার-তত্ত্ব.pdf/৬৯

ጽኳ” অধিকার-স্তত্ত্ব । পরিচয় লইয়া উপহারদের প্রকৃত অভাব জ্ঞাত হইবেন । সেই অভাব পূরণের উপায় উiহারদের আত্মাতেই আছে ; অনুসন্ধানম্বারা ভাহা অবগত হইয়া, উছারদের আত্মার দ্বারা সেই অভাবকে আত্মীয়ভাবে পূরণ করিয়া দিবেম এবং অধিকারের উন্নতি অনুসারে ক্রেমে উচ্চ উচ্চ জ্ঞান ও প্রীতির ভাব শিক্ষা দিয়া তাহারদিগকে প্রকৃত ত্রহ্মোপ - সনায় আকর্ষণ করবেন । প্রাচীন শাসন অভাবে উপহারদের মধ্যে মুর, মৃত্যগীত, রঙ্গরস মিথ্যা আহার ব্যবহার প্রচলিত থাকিতে পারে, ব্রহ্মজ্ঞ ব্যক্তি তাহাতে কোন মতে উৎসাহ প্রদান করিবেন না, প্রত্যুত সর্ব্বদ। ভগবানের নাম-সহকারে বিবিথ নীতিগর্ভ ধর্ম্মেপদেশ দ্বারা তাহার দিগকে শান্তু করিবেন । এই প্রকার শান্তিষোগে তাহার। ব্রহ্মযোগের অধিকারী হইবেন । ৭। ব্রহ্মজ্ঞ ব্যক্তি বৃথা আমোদ প্রমোদে কাহাকেও ধন, শরীর ও সম্মতি দ্বারা উৎসাহ দিবেন না । যাহা করিলে সুরাপায়ী, অলস, বেশ্বা, চোর, উৎকোচপ্রিয়, পরনিন্দুক প্রভৃতি ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারের পোষকতা হয়, সে কার্য্য হইতে সাবধানে দূরে থাকিবেন । ৮ । ব্রহ্মোপাসক জীবন নির্বাহজন্য অবশ্যই ব্যবসায়াদি কর্ম্ম করিবেন ; কিন্তু কর্ম্মেতে কখনও জড়িত হইবেন না । দৈনিক কর্ম্ম সকল শীঘ্রে শীঘ্র সুচাৰুরূপে নির্ব্বাছ দ্বারা মুক্তি গ্রহণ করিবেন । মধুমক্ষিকার ন্যায় পক্ষমুক্ত হইয়া সংসারের মধুপান করিবেন, কিন্তু পিপীলিকার ন্যায় তাহাভে ডুবিয়া থাকিবেন না । তাহ হইলে উহার কর্ম্ম ব্রহ্ম উভয়ই