পাতা:অধ্যাত্ম-রামায়ণম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> 98 রঘুবর, তাহাকে নিরীক্ষণ করিয়া অৰ্দ্ধচন্দ্র বাণ ६ोच्न श्रृईमब्रिउ उम्रैौम्न किड्रोक्ने ८क्ष्लन क-ि লেন এবং বলিলেন;–“আমি অনুমতি করিতেছি, ७षन छूभि श्रबन क्छ, भद्राचार७ दफ़्रे शैज्ज्ि হইয়াছ। এখন লঙ্কাতে প্রবেশ করিয়া আশ্বস্ত झ७ ; कला स्रांशांब्र श्रांभांब्र मांभर्थी लक्षfम করিবে ।” অনস্তর রাবণ, রামশরে গাঢ় বিদ্ধ হওয়ায় হতাপ ও সবিশেষ লজ্জামুক্ত হইয়া জাতুর ভাবে লঙ্কামধ্যে প্রবেশ করিল। এদিকে রামও লক্ষ্মণকে মুছিত ও ভূতলে পতিত দেখিয় লীলাক্রমে মনুষ্য ভাব অবলম্বন করত লক্ষ্মণের জন্ত শোক করিলেন। অনন্তর হনুমানকে বললেন;– "বৎস! পূর্কের স্থায় মহৌষধি আনয়ন করিয়া লক্ষ্মণকে এবং বানরসকলকে সংজীবিত কর।” রাম এই কথা বলিলে। মহাকপি হনুমানূ "যে আজ্ঞা" বলিয়া বায়ুবেগে গণ মধ্যে মহাসমুদ্র পার হইয়া। সত্বর তথায় গমন করিল। ইত্যবসরে রাক্ষস চরগণ রাবণের নিকট নিবেদন করিল —“দেব! হনুমান রামের প্রেরিত হইয়া লক্ষ্মণের পুনর্জীবনার্থ মহৌষধ আনয়ন করিতে ক্ষীর সমুদ্রে গমন করি। য়াছে।” চারগণের সেই বাক্য শ্রবণ করিয়া রাজা (রাবণ) অতিশয় চিঞ্জিত इट्रेल ; ক্ষণমধ্যে (কি ভাবিয়া) নিশাভাগে একাকী কালনেমি গৃহে গমন করিল। কালনেমি, রাবণকে গৃহাগত দেখিয়া বিস্মিত ও ভীত হইল; অনস্তুর পাদ্য, অর্ঘ্য প্রভৃতি প্রদানপূর্বক কৃতাঞ্জলি-পুটে রাবণের সম্মুখ ভাগে অবস্থিত হইয়া বলিতে লাগিল ;–“হে রাজেশ্বর ! আমি আপনার কি করিব ? কি কারণে এ অধীনের গৃহে আগমন " দুঃখার্জ রাবণ কালনেমিকে ইহ বলিল ;–“আমি ; রাবণ কালবশতঃ আমারও এই দুঃখ উপস্থিত হইল, আমি শক্তি স্বারা বীর লক্ষ্মণকে আঘাত করিয়াছি, তাহাতে তিনি ভূতলে পতিত হইয়া আছেন তাহাকে পুনরুজ্জীবিত করিবার জন্য ঔষধ আনয়ন করিতে হনুমান গমন করিয়াছে। হে মহামতে ! যাহাতে তাহার বিস্তু হয়, তাহ তোমাকে করিতে হইবে ; তুমি মায়াবলে মুনিবেশ ধারণ করা সেই মহাকপিকে ৰোহিত কর গিয়া; বাহাতে এই রাত্রিটা কাটিয়া যায়, তাহা করিয়া গৃহে প্রত্যাগমন কর। রাবণের বাক্ষ্য শুনিয়া কালনেমি তাহাকে বলিল;—“হে রাবণ! হে প্রভো! আজ আমার বাক্য শ্রবণ করুন; যথার্থরূপে তাহা ধারণ করুন-আমি আপনার প্রিয় কার্যই কবি-আর আমাকে প্রাণ ধারণ করতে হইবে না। হে দশানন | অধ্যাক্স-রামায়ণ । পূর্ব্বে মৃগরূপী মারীচের অরণ্যমধ্যে স্বাহ হইয়া ছিল আমারও তাহাই হইবে ; সঙ্গেহ নাই। জাপ নার পুত্র, পৌত্র, বান্ধব-সকল রাক্ষসই এইরূপে नििश्७ श्हेल। निर्षिण ब्राक्रनकूल क्ष९ज काइँब्रा আপনারই বা জীবন-ধারণে ফল কি ? রাজ্যে ফল কি ? সীতাতে বা ফল কি ? জড় স্বরূপ দেহেতেই বা কাজ কি ? সাঁতা-রামকে প্রদান করুন, রাজ্য— বিভীষণকে অপর্ণ করুন; আর হে মহাবাহো ! আপনি মুনিগণ-নিষেবিত রম্য অরণ্যে গমন করুন। প্রাতঃকালে পবিত্র জলে স্নান করিয়া সন্ধ্যা প্রভৃতি, নিত্য কার্য্য করবেনৃ ; অনস্তর নির্জন প্রদেশ আশ্রয় कद्विग्ना ठू१कब्र श्रांजन दक्ष' कब्रिह्दन् । नर्विद्ध मण পরিত্যাগ করিয়া অন্যান্ত বিষয় সকল দূর করিয়ী বহির্মুখ ইস্ক্রিয়গণকে অস্তমুখ করুন। হে অনঘ! আত্মা প্রকৃতি হইতে বিভিন্ন কিনা ইহা সর্ব্বদা বিচার করুন। দেহ, বুদ্ধি ও ইক্রিয় প্রভৃতি এবং ব্রহ্মা হইতে তৃণগুচ্ছ পর্য্যন্ত যাহা কিছু দৃষ্টিগোচর বা শ্রুতিগোচর হয়—স্থাবর জঙ্গমাত্মক এই সম্পূর্ণ জগৎ ; ইহা প্রকৃতি বলিয়। কথিত ; এবং “মায়া" বলিয়াও কীর্ত্তিত হইয়া থাকে। ঐ প্রকৃতি এই বিশ্ব-বনম্পতির স্থষ্টি-স্থিতি-বিনাশের হেতু । সর্ব্বদা রাজসিক, সাত্ত্বিক এবং তামসিক এই ত্রিবিধ প্রজা স্থষ্টি করিয়া থাকেন । কাম, ক্রোধ প্রভৃতি পুত্র পৌত্রাদিকে এবং হিংসা তৃষ্ণ প্রভৃতি কন্যা গণকে স্বজন করেন। তিনি প্রভু আত্মা দেবকে, নিজগুণে নিরস্তর মোহিত করেন। আত্মা-ঈশ্বর ; প্রকৃতি কর্তৃত্ব ভোক্তত্ব প্রভৃতি নিজগুণ র্তাহাতে আরোপিত করিয়া তাহাকে আপনার বশবর্ত্তী করেন এবং সর্ব্বদা তাহার সহিত ক্রীড়া করিতে প্রবৃত্ত হন। আত্মা, শুদ্ধ-নির্ব্বিকার হইলেও ইহারই সংসর্গে মায়াগুণে বিমোহিত হওয়ায় আপনার স্বরূপ বিস্কৃত হইয়া যেন বাহ বিষয়-সকলকে দর্শন করিয়া থাকেন। যখন জীবন্মুক্ত সদৃগুরুত্ব উপদেশে বিষয়-দৃষ্টি নিবৃত্ত হয়, তখন যোগাবলম্বী হইয়া মুম্পষ্টরূপে নিরস্তর আত্ম-সাক্ষাৎকার করিতে সক্ষম হন। দেহী ক্রমে জীবন্মুক্ত হইলে কোন সময়েই র্তাহার প্রাকৃত গুণসম্বন্ধ থাকে না। আপনিও ইক্রিয়-সংযম পুর্ব্বক্ষ এইরূপে সর্ব্বদা আত্ম-বিচার করিয়া আত্মাকে প্রকৃতি হইতে বিভিন্ন বলিয়া জানিতে পারলে মুক্তি লাভ করবেন। যদি এইরূপ ধান করিতে অসমর্থ হন, তাহা হইলে সগুণদেবের আশ্রয় গ্রহণ কর। হংপরের কণিকা पाशाङ अभिषभडिल चजैव दृश् यद९ श्धि