পাতা:অধ্যাপক - সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত.pdf/৩১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক ל צס আকর্ষণে এই চলনধর্ম্মের ঘটে বিচ্ছেদ তখন তাকেই বলা যায় চরিত্রপাত বা চরিত্রপতন । চিত্তের স্বচ্ছন্দগতিতে চলেছে চলা আর তাকে পূর্ণ করে রেখেছে চলনের আনন্দ । মানসযাত্রী হংস দেখায় তার এই চরিত্র তার সাবলীল, সহজ, অক্লাস্ত চলনের বেগের মধ্যে । যদি এই চলতি পথের হংসযাত্রী কোনও বিম্বফলে আকৃষ্ট হয়ে তার চলনধর্ম্ম থেকে বিচ্যুত হয়ে বাধতে চায় সেখানে তার বাসা কিংবা বিলুব্ধ হয় তার প্রলোভনে, তখনই হয় তার চলনধর্ম্মের বিচ্ছেদ, তখনই হয় সে চরিত্রহীন । স্বচ্ছন্দ চলনই জগতের সত্য রূপ, তাই সত্যের সঙ্গে বাধা আছে চরিত্র। যখন মানুষ তার এই স্বচ্ছন্দ আত্মস্ফুর্ত্ত আনন্দের অভিব্যক্তির বাইরে খুজতে যায় তার মুখ আর তাতে ভ্রষ্ট করে তাকে তার চলন থেকে, তখনই সে হয় চরিত্রচু্যত । চলার স্রোতের মধ্যে আসতে পারে ক্ষণিক ভুলভ্রান্তি, ক্ষণিক লোভমোহ, কিন্তু তা ভেসে যায় চলার স্রোতে, যেমন বন্যার জোয়ারে ভেসে যায় কত অপবিত্র মলিনতা, কত পঙ্করাশি । তাতে স্রোতের হয় না কোনও ক্ষতি । সে চলে তার দুর্দ্দাম বেগে এবং তার ফলে সে আবহন করে আনতে পারে তার চরম পরিণতি । কেবলমাত্র মন্দের আকর্ষণ থেকে নিবৃত্ত হওয়াকে চরিত্রবত্তা বলা চলে না, সেটা কেবলমাত্র একটা negative ধর্ম্ম । যেখানে চলন নেই সেখানে চরিত্রও নেই । যে নিরস্তর চলছে, আকস্মিক লোভমোহের আকর্ষণে তার অন্তরে যে রয়েছে চলনের সম্পদ তাকে ক্ষুন্ন করতে পারে না । সে নিরস্তর ব্যবহার করছে আপন বীর্য্যকে, ফুলে ফুলে উঠছে তাতে তার হৃদয়ের অফুরন্ত আনন, তা সার্থক করছে তার গতিবেগকে । এই চরিত্রবত্তাই হচ্ছে জ্ঞানযাত্রীর প্রধান সম্পদ । চরিত্রকে ইংরেজীc* Rčsĩ character t đề character #* c# =”i# cq