পাতা:অনল-প্রবাহ - সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জলদ-গভীরে বাজাও বিষাণ, ধরহ করেতে কম্পের্মর কৃপাণ করহ সকলে মহা অভু্যুত্থান, কর্ত্তব্য সাধনে করাহ পণ। গাও বজুনাদে “আল্লাহু আকবর’ কঁপিয়া উঠুক বিশ্বচরাচর স্তম্ভিত হউক অরাতি নিকর প্রতিধ্বনি তার ভরুক ভুবন। (७«) বাজ, তবে শিঙ্গা গভীর স্বাননে কঁপায়ে ভুবনে কঁপায়ে গগনে শুনায়ে বিশ্বের জীবজন্তু গণে, আজিরে মোফ্লেম উঠিবে জাগি। গাওরে বিহঙ্গ! গাও শাখি পরে, গাও ভৈরবীতে প্রফুল্ল অন্তরে, শুনাও শুনাও সকলের তরে আজিরে মোফ্লেম উঠিবে জাগি। (مع م) অয়ি তরঙ্গিণি! কলকল স্বরে কহ যেয়ে ত্বরা সাগরের তরে মাতাইয়া আজি যত জলচরে আজিরে মোফ্লেম উঠিবে জাগি। বহরে পবন স্বন স্বন স্বরে কঁপাইয়া যত বিটপ-নিকরে, ঘোষণা করাহ অবনী অম্বরে আজিরে মোক্সেম উঠিবে জাগি। (७१) কোথা উল্কােরাশি ! স্বকক্ষ ছাড়িয়া দিক দিগন্তরে পড়বে ছুটিয়া আলোক ছটায় বিশ্বউজলিয়া আজি মোফ্লেমের ভঙ্গিবে ঘুম।