পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سراج --A. A.---------- aadb a tha. Is ia [ প্রথম বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২৩৷৷ দৈত্যকর্তৃক রাজ্যভ্রষ্ট দেবতাদিগকে তিনি অভয় দিয়া বলিয়াছিলেন, “যখনই দুষ্ট দানবগণকর্তৃক তোমরা উৎপীড়িত হইবে এবং অধর্ম্মে জগৎ পূর্ণ হইবে, আমি তখনই ধর্ম্মরক্ষা করিবার জন্য জগতে আগমন করিব।” গীতায় ভগবান অৰ্জ্জুনকে ঠিক ঐ কথা বলিয়াছিলেন। ভগবতী সীতা বৎস্ত হনুমানকেও রামহৃদি শোনাইবার সময় বলিয়াছিলেন, “বৎস। রাম অক্ষয়, অব্যয়, নির্বিকার, সদাপুরুষ ; আর আমিই সর্ব্বভুতাশ্রয়া মহাশক্তি। যুগে যুগে রামকে আশ্রয় করিয়া এই সৃষ্টি-স্থিতি-লয় করিয়া জগৎ সৃজন করি । আমি সর্বশক্তিস্বরূপিণী প্রকৃতি । আমাকে আশ্রয় করিয়াই রামের স্বত্বা ; নতুবা আমি ব্যতীত রামের । बद्ध.2नाई। এই ত গেল। ভগবতীর স্বরূপের কথা । তিনি দীন, আর্ত্ত, ভীত দেবগণকে বলিয়াছিলেন,-“আমিই দানবের বধের জন্য সময়ে সময়ে অবতীর্ণ হইব এবং দুৰ্গনামা অসুরকে বধ করিয়া জগতে দুৰ্গা নামধারণ করিব। মার্কণ্ডেয় চণ্ডীতে ও স্কন্দপুরাণে দুৰ্গানামের এইরূপই পরিচয় পাই । সম্মুখে শরৎ আসিতেছে, আজ বাঙ্গালার দীন-আর্ত্তহৃদয় মায়ের শুভ আগমনের প্রতীক্ষায় উৎফুল্ল হইয়াছে। ঐ যে দশভুজা জননীর অভয়ারূপ দেখিতেছি, যিনি দশ হস্তে দশ প্রহরণ ধারণ করিয়া সর্ব্বজীবকে রক্ষা করিতেছেন, যিনি সিংহবাহিনী এবং পদতলে দুষ্ট নিহত অসুর, যাহার হস্তে ক্রুর সর্প এবং যিনি লক্ষ্মী, সরস্বতী, গণেশ ও কার্ত্তিক সমাশ্রয়ে জগতের দুঃখ নিবারণ করিবার জন্য এই অনুপম রূপধারণ করিয়াছেন, কি সাধ্য মানবের-কি সাধ্য এ অধমের, তাহার রূপের ব্যাখ্যা করি ? আমরা সেই মাকে পুনঃ পুনঃ প্রণাম করিতেছি। যিনি জীবহৃদয়ে দয়া, ক্ষমা, মায়া, মেহ, লজ্জা, ধূতি, স্মৃতি, পুষ্টি, তুষ্ট, বুদ্ধি ও সাধনাকারিণী, আমরা সেই ভগবতী জগজননী মহামায়াকে প্রণাম করিতেছি, যিনি “আধারভুত জগতস্তমেকা, মহীস্বরূপেণ যতঃ স্থিতাসি। আপাং স্বরূপস্থিতয়া তয়ৈতাদাপ্যায়িতে কৃংশ্ন মলঙ্ক্ষবীর্য্যে৷” SuDDBBYBDES BBD S BD DDDBBtBBE DBSDDD জগদ্ব্যাপিনী-বিশ্বরূপিণী-অনন্তব্রহ্মস্বরূপিণী । আর্য্যগণ প্রথমেই এই মূলপ্রকৃতির, অৰ্চনা আরম্ভ করেন এবং সৃষ্টির মূল যে এই মহাপ্রকৃতি, তাহারা ইহাই উপলব্ধি করিয়া মহাশক্তির পূজা প্রচলন করেন। ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরাদিও যাহার নিয়ত অৰ্চনা করেন, সেই দেবী কাহাকর্তৃক না। অচ্চিত হইবে ? তিনি পূর্ণ, সেই সত্যস্বরূপ ভগবান বিষ্ণু কাহার ধ্যান করেন এবং তিনি বা কাহা হইতে উৎপন্ন হইয়াছেন ? মহাপ্রকৃতিই সকলের জননী। डिनि वनडिथडांव ग्रुटि कब्रिडएश्न, डिनिछे cजछे ग्रुटि রক্ষা করিতেছেন এবং আপনিই আবার আপনার সৃষ্টি লয় सद्रिgङtछन । ·N haa A ng samm=sm Ismosoms= -ܥ ܒܝ . .ـهـ “লক্ষ্মী লিজে মহাবিদ্যে শ্রদ্ধে পুষ্টি স্বধে গ্রুবে। মহারাত্রি মহাবিদ্যে নারায়ণি নমোহস্তুতে ॥” “কলাকাষ্ঠাদিরূপেণ পরিণামপ্রদায়িনী ।” শাস্ত্রে এই ७झडिाक कलाकांछेद्रिह डेड श्ग्रांछि । এখন কথা এই যে, এই জগজননী ভগবতী দুর্গার পূজাপদ্ধতি নরলোকে কি করিয়া প্রচারিত হইল ? আমরা যে তিনবার দেবীর জন্ম-করণ পাইয়াছি, তাহা দেবলোকে বা নরলোকে এমন কে ভাগ্যবান জন্মিয়াছিলেন, যিনি আন্যাশক্তির পূজা প্রচলন করিয়া নরলোকের ভুক্তিমুক্তির পথ উন্মুক্ত করিয়া গিয়াছেন ? প্রথমেই রাজৰ্ষি সুরথ মুনির আদেশে মায়ের মৃন্ময়ীমূর্ত্তি গড়িয়া তিন বৎসরকাল দেবী সুক্ত জপ করিয়া মায়ের পূজা করেন এবং অভীষ্ট নষ্টরাজ্য ও রাজ্যসম্পদ রূপ বরলাভ করিয়া জগতে দেবীপূজা প্রচলন করেন। ভগবান শ্রীরামচন্দ্রও ত্রেতাযুগে লঙ্কেশ্বর রাবণকে নিধন করিবার জন্য সমুদ্রতীরে মায়ের মৃন্ময়ী প্রতিমা গড়িয়া ১০৮টি নীলপদ্মে মায়ের পূজা করেন। শ্রীরামচন্দ্র রাবণবধের জন্য অকালে বোধন করিয়া শরৎকালে ভগবতীর পূজা করেন। নরলোকে রাজৰ্ষি সুরথের দৃষ্টান্তানুসরণ এবং শ্রী রামচন্দ্রের বিজয়োৎসবস্বরূপ বসন্ত ও শরৎকালে অর্থাৎ O0 LDDL DBD DBB DDDBDBDB KD DBBBB BDD S নরলোকে এইরূপেই দেবীর পূজা প্রতিষ্ঠিত হয়। সংসারে আমরা সর্বদা দেখিতে পাই-বিদ্যা, ধন, বল ও সিদ্ধি, এই চারিটিই মানুষের কামনার বস্তু এবং এই চারিটি DBDB BD DBBDD DKK KDD BBB BDBDSSgBD uz বস্তু লাভ করিতে হইলে মানুষকে বহু দুঃখ-কষ্টের ভিতর দিয়া যাইতে হয় এবং সকলই সাধনসাধ্য। কিন্তু এই প্রত্যেক DDDDS DBD D DBB MDBDLL DSDD DBLt আরাধনা করিয়াই ত মানুষ ঐ চারি বস্তু লাভ করিতে পারে। ঐ চারি বস্তুই ধর্ম্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ অর্থাৎ বিদ্যা, লক্ষ্মী, বল ও সিদ্ধি। এখন বিচার্য্য এই যে, কোন বস্তুর সাধনা করিলে একেবারেই এই চারি বস্তুকে লাভ করা যায় অর্থাৎ কোন বস্তুর লাভ হইলে এই চারি বস্তুর লাভের কোন আবশ্যক থাকে না ? आभांप्नद्र भानवशैनन ब्रश्न (qवर (यछे अशब्रश्ठপরিপূর্ণ সৃষ্টিও তেমনই রহস্যজালে আবৃত। কিন্তু আমরা সৃষ্টির মূল প্রকৃতিকে সাধনা করিলে এই রহস্য অনায়াসে উদঘাটন করিয়া সৃষ্টি হৃদয়ঙ্গম করিতে পারি। জীবনের শেষ লক্ষ্য-শান্তি । আমরা নেতি নেতি করিয়া বিশাল সৃষ্টিকে বিশ্লেষণ করিয়া সেই শান্তি অন্বেষণ করি এবং যিনি উৎকৃষ্ট সাধক, তিনি সেই অপর শান্তি লাভ कब्रिड् श्रां८ब्रन ; शिनि निझछे गांक्षक, डिनि फ्रांब्रि दखद्र কোন না কোনটা লাভ করিয়া পুনঃ পুনঃ ভোগবাসনা পরিতৃপ্তির জন্য জগতে আসা-যাওয়া করিয়া থাকেন।