अशंभ १७-ड्रडौब नथा। } জৈনধর্ম্ম । »¢ ቆ s-bp “es-la- NAQ SSS SSS qqSS q LqSLMSSL LSL LSSSMSSSLSL LLLLSSTSSLLSSLSSSMSSSLSL LSLSMLSL LLLLS SSL LLLL LL LSLLLS ... a. s. m. h. − · T - - · " " " " - - -a- Nipe duhesar ака er- ۔۔۔۔۔۔ amb Yn লোভাদি এই দোষ সকল যাহাকে কখনও স্পর্শ করিতে পারে না, সেই যে মহামহেশ, তাহাকে বন্দনা করি। এখন চিন্তা করিয়া দেখুন, সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডবিষয়ে অর্গাৎ সমগ্র সৃষ্টিসম্বন্ধে র্যাঙ্গার জ্ঞান আছে এবং যিনি সংসারীর ন্যায় দোষাদির স্থল নহেন, সেই যে সৰ্ববিকাশ্নরহিত, সর্ব্বজ্ঞ ভগবানই জৈনদিগের উপাস্য। gigs প্রেতভূমিমে মত্ত হুয়া জো, निङा किश्ना कङ्गङा ङि नृडा । বাণানলসে নগর জলায়ে ঐ, , জিসিকা গুচ্ছ এক অপ তা ৷ উচ্চ ন কাভী শঙ্কর তো শকতা, कतन 9ालl S6ॉकलTi० । कि छ छम्नब्रिङिङ 6छा 6कात्ने, “উঠ” শঙ্কর সর্বজ্ঞ প্রমাণ ৷ অর্গ।—শ্বাশানভূমিতে যিনি মত্ত হইয়া নিত্য নৃত্য করেন এবং মিনি বাণানলে "অর্থাৎ বাণের অগ্নিদ্বারা নগর KBDDBB DDBS DDD SDDD BBB DDD DBKSE DD DDDS তিনি জগতকল্যাণকারী শঙ্কর চাইতে পারেন না । কেন না, চিত্তে বিকার না হইলে কেতি শ্মশানে উন্মত্তের ন্যায় নৃত্য করিতে পারে না, আর হৃদয়ে রোযাদি দোষজনক বৃত্তি ন! থাকিলে তিনি নগর গ্রাম অস্থানলে পূড়াইতে পারেন না। খৃঃত নামক অপত্য বা সন্তান র্যাহার রহিয়াছে, এই সন্তান জন্ম দিতে ভঁাতাকে কামাদির বশবর্ত্তী চাইতে চাইয়াছে । যিনি এই কামের বশবাস্ত্রী হইয়া নারীসঙ্গদ্বারা পলোৎপাদন ও করিয়াছেন, তিনি জগৎকালাণকারী শঙ্কর ঠাইতে পারেন না । কেন না, সংসারী জীবের ন্যায় র্যাচার আশয়, তিনি আপনার সংসার-স্বৰ্গ দেখিতেই ব্যস্ত, তিনি কি করিয়া জগতের কল্যাণ করিবেন! পর্যন্থ ভীত না %টলে তিনি অসুসাহায্য লইয়া জীববসতিপূর্ণ নগর ধ্বংস করিতে পারেন না। তাহা হইলেই তিনি ভয়াদিদ্বারা অশুিভূত ! এখন যিনি ভয়, রোষ, রাগাদিদোষে দুষ্ট,:তিনি * করিয়া জগতের কল্যাণ করিবেন ? যিনি নিজেই ভীত *ন, তিনি অপরের ভীতি কি করিয়া নষ্ট করিবেন ? যিনি নিজেই রোষান্বিত হন, তিনি অপরের রোষ কি করিয়া |ণ ধারণ করিবেন ? যিনি নিজেই অনুরাগী, তিনি অপরকে |* করিয়া বিকারহীন করিবেন ? তবে এই সকল দোষ “% খিনি, তিনিই আমার শঙ্কর, তিনি সর্বজ্ঞ, মহামহেশ । lশন নির্ব্বিকার ও দ্বন্দ্বরাহিত, আমি সেই সনাতন, আদি * হেশ্বরকে প্রণাম করি । হিন্দুদর্শনেও ঈশ্বর বা ব্রহ্মকে তাহাই বলা হইয়াছে। ! গিনি অনাদি, অনন্ত, অব্যায়, বিকারহীন স্থাণুবৎ, সেই সনাতন পুরুষ। তিনি রাগ, রোষ প্রভৃতি দোষশূন্য। দর্শনের
- শর্তত্ত্বে জৈনদর্শনের সহিত হিন্দুদর্শনের কোন তফাৎ নাই।
[ه W8 তারপর জৈনগণের ধর্ম্মের প্রধান জিনিষ হইতেছে যে, “বিশ্বপ্রেম।” বিশ্বপ্রেম, সুধু ঘে মানবের ভেতরে আবদ্ধ থাকিবে, তাহা নহে, সমগ্র জীবজন্তুও তাতাদের প্রোমের অধীন। “অহিংসাই পরম ধর্ম্ম ।” অহিংসা যে শুধু প্রাণ গ্রহণ না করা, তাহা নহে, জীবকুলকে কোন প্রকার বিরক্ত না করাও তাহার মধ্যে গণ্য হইয়াছে । যাহা হউক, এবার উপযুক্ত নবতত্ত্বের সম্যক ব্যাখ্যা দিয়া প্রবন্ধ শেষ করিব। - ১। জীব-জীব কাহাকে বলে, পূর্বেই বলিয়াছি। তবে জীবের সম্বন্ধে আরও একটু বলিব। জীব চারিভাগে বিভক্ত।-১ নরক, ২ তির্যাক, ৩ মনুষ্য, 8 দেব। ২ । আজীব-চৈতন্যলক্ষণহীন যাতা বা যে বস্তু, সেই “অজীব । অজীব ও চারি প্রকার ; যথা—১। ধর্ম্মাস্তিকায়, ২। অধর্ম্মাস্তিকায়, ৩। আকাশাস্তিকায়, ৪ । পুদগল ( পরমাণুসমষ্টিতে যে যে বর্ণ, গন্ধ, রস, স্পর্শ ও শব্দ। ) এই উপরিলিখিত পঞ্চ দ্রব্যই অজীব । ৩ । পুণা--যাহার উদয়ে জীবের হৃদয়ে সুপা হয়, তাঙ্গাই পুণ্য ; জীবের মঙ্গল যাঠাতে হয়, তাছাই পুণ্য। - ৪ । পাপ -- যাচার উদয়ে জীবের দুঃখ উপস্থিত হয়, डांशांठे श्रां° । ৫ । আসব মিথ্যাত্বি, অবিরতি, প্রমাদ, কমায় ও যোগ, ইত্যাদিগকে আপ্লব বলে । ৬ । সংবর, -প্রবোঁ যে আশ্রীব বলা চইল, উহাকে নিরোধ করার নামই সংবর । ৭ । নির্জরা —স্পষ্ট, বন্ধস্পষ্ট, নিদ্ধত্তি ও নিকাচিত করাই অর্থাৎ জীব কর্ম্ম প্রবাতকে নিবারিত করিবার জন্য যে তপ, চারিত্র, পান। ৪ জপের আবশ্যক, উতাকেই বলে নির্জরা । ৮ । বন্ধ. --জীব এবং কর্ম্ম, এই দুইয়ের পরস্পর মিলন অর্থাৎ ক্ষীর ও নীরকে যেমন একত্রে করা, এই ভাবকে नक्षी दाढी । ৯ । মোক্ষ-ঔদরিক স্কুলশারীর ও তেজোময় সূক্ষ্মশরীর, কর্ম্ম দ্বারা যিনি এই দুইকেই আত্মার সঙ্গে পৃথক করেন, আর কখনও জীবের সহিত উতার বন্ধদশা না হয়, উহাকেই মোক্ষ বলে । মোটের উপর নবতত্ত্বের এই মোটামটি ব্যাখ্যা জৈনগ্রন্থে পাওয়া যায়। সংক্ষেপতঃ যাঙ্গা দেখাইলাম, জৈনগণের মধ্যে এই তত্ত্বই সর্বদা আলোচিত হইয়া থাকে । জৈনেরা একেশ্বরবাদী । তাল্লারা এক বই দুটিয়ের অস্তিত্ব মানে না। হিন্দুদর্শনের যিনি “একমেবাদ্বিতীয়ম,” জৈনদর্শনের তিনিই মতামহেশ্বরম। সর্ব্বভাবাতীত ও সর্ব্ব গুণাতীত-মহান । দোষলেশশূন্য-পরিপূর্ণ “সত্যম”। ( ; 1
