পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RR ধুইয়া,গো দোহন করা, এক ঘরে বহু ব্যক্তি শয়ন করা, এ ज़ैकडा, कपड़ा।ांग जेथ बडौद्ध । রোগী।পরিচর্য্যা -যাহার. যক্ষ্ময়ারোগীর পরিচর্য্যায় নিযুক্ত থাকেন, তাহদের বিশিষ্টরূপে জানা আবশ্যক যে, DDBLLDLBB SD DD DS DBKDDBDS DDDLD qBLK পাওয়া যায়। অতএব রোগীয় মুখের লাল বা খুখু ভোজনপাত্রে লাগিবারই কথা । সেই সকল পাত্র যথারীতি পরিাDD DBD DDL DDDDDS BBDL DD BBBS BD DBD করিবেন, তাহার স্বীয় হস্তাদিও যথাযোগ্য বিধি অনুসারে পরিকৃত হওয়া কর্ত্তব্য। যে সকল দ্রব্য স্মৃটিত জলে ফুটাইলে নষ্ট না হয়, সে সকল পাত্রকে ফুটাইতে হইবে এবং যথাবিধি লোসনদ্রবে হস্তাদি মার্জন করিতে হইবে । রোগীর কাশি হইলে কখনও তাহার সম্মুখে দাড়াইবে না। নির্দিষ্ট পাত্র ব্যতিরেকে কোথাও নিষ্টবন ত্যাগ করিতে দিবে না । , যক্ষমারোগীর প্রতি কর্ত্তব্য । যখন কোনও ব্যক্তি যক্ষ্মারোগ দ্বারা মাত্র আক্রান্ত হইब्रांप्रू-वथन cन वाडि, भयाभांौ नाश, गन्यूर्ष कार्यक्रम অথচ দারুণ অর্থাভাবে ক্লিষ্ট, তখন কি কর্ত্তব্য ? রোগীর BB DDDLDDD BLBBBDB BDBDBDS DD BDB DDD তাহার রোগের মূল ও ক্রমশঃ বৃদ্ধির কারণ ; দারিদ্র্যই তাহার রোগ-চিকিৎসার ও আরোগ্যের প্রধান অন্তরায় । এমন স্থলে স্বভাবতই সেই রোগী কার্য্যস্থলে রীতিমত DDLDD BDDBBBL DDBS BBDBDDDBBBBD DD BDDB কথা জানিতে দেয় না এবং কেহ তাহার রোগ ধরিয়া দিলেও B SBD SDLL B DS T sD DDDDL বিচরণ করিলে ঐ রোগের বিস্তার অবশ্যম্ভাবী । বস্ত্রাভ্যন্তরে লুকারিত বাহিকণায় যেরূপ অলক্ষিতে শত শত গৃহ দগ্ধ করিতে পারে, লুকায়িত বিষ যেরূপে অলক্ষ্যে শত শত কুপাদির জল বিষাক্ত করিয়া থাকে, সেইরূপ এই যন্মারোগগ্রস্ত ব্যক্তি অলক্ষ্যে প্রতি মুহুর্তে লক্ষ লক্ষ যক্ষ্মাজীবাণু ইতস্ততঃ বায়ুতে, গৃহমধ্যে, কর্ম্মস্থানে, শকট প্রভৃতি যানে, সাধারণ পানভোজন পাত্রে, কুপাদি জলাশয়ে-নানা স্থানে বিক্ষিপ্ত করিয়া থাকে। দয়াপরবশ হইয়া সেই পীড়িত দরিদ্রব্যক্তির ব্যবহারে কেহ বাধা দিতে সাহসী হন নয় । একদিকে যেমন স্বল্পরোগাক্রান্ত কিন্তু কর্ম্মক্ষম রোগীদ্বারা যক্ষ্মা বিস্তৃত হইতে পারে, পক্ষান্তরে তেমনই আরোগ্যোत्रूष द बझांद्रांत्रिंथांढं cब्रांौव्र बांब्रां७ - पै विष हेऊलुङ: বিস্তারলাভ করিতে পারে। যক্ষ্মা সাধারণতঃ গরীবদিগেরই হইয়া থাকে; গরীবেরা নিতান্ত অক্ষম না হইলে শয্যার আশ্রয় লয় না এবং আরোগ্য সম্পূর্ণ হইবার পূর্বেই কর্ম্মস্থলে প্রত্যাবর্তন করিবার জন্য ব্যন্ত হইয়া পড়ে অথচ হয় তা আৰ্দ্ধ, অন্ধকাল্পময়, রুদ্ধবায়ুগতি, ধূলিধূমাকীর্ণ, জনাকীর্ণ স্থানে থাকিয়াই তাহার ব্যয়াম হইয়াছিল। এমত স্থলে রোগী बांधंबकू। [ @थंथं वर्षं, क्षां, >७२७' a-ra-'alaaaaaaaa সম্পূর্ণ সারিতে না সারিতে অথবা সারিয়াও সেই যায়গায় প্রত্যাবর্তন করিলে অচিরে তাহার ঐ রোগ পুনরায় হইবার সম্ভাবনা । এমন স্থলে কর্ত্তব্য কি ? যে দেশ হইতে মুষ্টিভিক্ষা ক্রমশঃ উঠিয়া যাইতেছে, যে দেশে Poor Law নাই অথচ ভ্রাতৃভাবপোষক, সহানুভূতিসহায়ক সকল প্রথাই লোপ পাইতেছে, যে দেশে কেবল মুখের বক্তৃতায় ও সংবাদপত্রের প্রবন্ধে বিশ্বজনীন প্রেমের মন্ত্র পর্য্যবসিত হইয়াছে অথচ অন্তরে “বাঙ্গাল,” “নেড়ে,” “মেড়ো”, প্রভৃতির ফন্তু নদী অন্তঃসলিলা হইয়া আছে, সে দেশে সরাসরি বিলাতী প্রথার প্রবর্তন ব্যতীত এই প্রশ্নের षषॉर्थं गवांक्षांन श्७ब्रां शक्रश् । ঐ বিপদের হাত হইতে আত্মরক্ষা করিবার জন্য সমাজের চারিটি কর্তব্য আছে। সকলগুলিই ব্যয়সাধ্য। স্বাস্থ্যকর প্রদেশে বহু সংখ্যায় যন্মাবাস স্বতন্ত্রভাবে নির্ম্মাণ করাইয়াযাবতীয় যক্ষ্মারোগীকে ঐ ঐ আবাসে থাকিতে বাধ্য করা আবশ্যক। রোগীদিগকে ২৪ বৎসরকাল হয় তা ঐ সকল আবাসে থাকিতে হইতে পারে, ইহার মধ্যে তাহদের সংসারের যথারীতি ভরণপোষণের জন্য যথাযোগ্য মাসিক বৃত্তির ব্যবস্থা হওয়া চাই। রোগীরা সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করিলে, যথারীতি পরীক্ষিত হইয়া। তবে কর্ম্মস্থলে আসিতে আদেশ পাইতে পারে। যাহাতে যক্ষ্মারোগীরা পুনরায় অস্বাস্থ্যকর বাসগৃহে বা কর্ম্মস্থলে পুনরায় না। আসিতে পারে এবং DLDB ssLDLDD BDBBD DB DBDD BrLLL পরীক্ষা-আরোগ্য হইবার অনুন তিন বৎসর পর পর্যন্ত হইতে পারে, তাহারও ব্যবস্থা করা কীর্ত্তব্য। এত কঠোর নিয়মকে কতকটা কোমল করা যায় । যদি প্রত্যেক গ্রামে স্বাস্থ্য সমিতি ও স্বেচ্ছাসেবক সম্প্রদায় এৰং চিকিৎসাগার স্থাপন করা যায়, তাহা হইলে, সেবক ও DBBBBD SDD DD DDS D DD DDS ব্যবস্থা দিতে পারেন এবং রোগী ও তাহার আত্মীয়বৰ্গকে রোগের বিস্তারসম্বন্ধে সম্পূর্ণরূপে শিক্ষিত করাইতে পারেন। এবং ঔষধ, পথ্য, নিষ্ঠ বনত্যাগপত্র প্রভৃতি বিনাব্যয়ে cयांशश्ड श्राद्धन, डायरे कडक यूविक्ष श्न-उपवई cब्रांगी वजनदार्शव्र मत्था थॉकिबा भानव्र डेक्शनूछ हद्देशा চিকিৎসিত হইতে পারেন। কিন্তু এ সকল প্রভূত অর্থের খেলা । যে ধনীর অর্থ আছে, তিনি কি তাহা অকাতরে দান করিতে পারেন ? আমার মতে এই শেষোক্ত বিধিই Fగా সমাজানুমোদিত এবং সর্ব্বাপেক্ষা প্রকৃষ্ট ক্ষয়রোগীর চিকিৎসা । উপসংহারে দু এক কথায় যক্ষ্মারোগীর চিকিৎসার মূলতত্ত্ব বিবৃত করিব। পূর্বে “দেহ কুরুক্ষেত্র” এই আখ্যা শক্তির কথা বলিয়াছি।