পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१४ മീ.യ ܫ ܒܚ অনাথবন্ধু। ax. *** Pagpo حت اسم না। তেওতার বাবুদিগের নদীগর্ভসস্থত উর্বরাভূমিতে যে সকল শািন্ত উৎপত্তি হয়, এরূপ শস্যের সুন্দর বেশ কোথাও Cङि ?& प्र न । পূর্ব্ববঙ্গের পাহাড়পুর পরগণায় যেরূপ আমন ও আউন্স ধান্য জন্মে, আর কোথাও সেরূপ দেখিতে পাওয়া যায় না । দেলদুয়ারের মুসলমান জমীদার মহাশয়গণ ময়মনসিংহ জনী দারবর্গের মধ্যে আতিশয় পুরাতন বংশ। তঁহাদিগের বংশেই s E. SS لاF . . . . . . . . . s ... '" " .. a ت a 蔓 ዖ 施 છે: V rო----- 晶 E. a था (क्षाएछल था। िनिtoशc१ ५ाश्र अनान ) বগুড়ার ভূতপূর্ব্ব নবাব আবদ্যাল সোফানের জন্ম হইয়াছিল; তিনি কৃষি ও কৃষক-প্রজাদিগের সম্বন্ধে অত্যন্ত বহুদশী ছিলেন। তিনি এবং ময়মনসিংহের মহারাজা সূর্য্যাকান্ত আচার্য্য চৌধুরী মহোদয়, ইহারা দুই জনে যখন একত্র হইয়া মধুপুরের পাহাড়ে শীকারে বহির্গত হইতেন, তখন শীকারের স্থলে স্থানীয় কৃষক দিগকে ডাকিয় তাহাদিগের নি মািট কৃষির উন্নতিবিষয়ে বিবিধ মতামত সংগ্রহ করিতেন। (*ांप्रीङङकब्र१ ) তাহাদিগের জমিদারীতে এ পর্যন্ত কখন দুর্ভিক্ষ হয় নাই । র্তাহারা বলিতেন, প্রজার অন্নাভাবে মৃত্যু রাজার পাপ नों श्gaा क९न श्व ना । কলিকাতার রাণী রাসমণীর বাতাসন পরগণায় এ পর্যন্ত সোণা ফলিয়া আসিয়াছে । রাজসাহীবিভাগে চলন বিল এখন চাষ আবাদে পরিণত হইয়াছে। পূর্ববঙ্গে আজকাল চাষের জমী সংগ্রহ করা সহজ নহে। ভূতপূর্ব্ব মহাত্মা কালীকৃষ্ণ ঠাকুর এবং মহারাজ স্তর জোতীন্দ্র [ প্রথম বর্ষ, শ্রাবণ, ১৩২৩ ৷৷ ܒ ܝ ܦܬܚ s -rr মোহন ঠাকুর বঙ্গদেশে সুবর্ণ ও সঞ্চিত ,। কোম্পানীর কাগজ অপেক্ষাও জমীদারীর আদর করিতেন। তাহারা পূর্ববঙ্গে - শ্রীহট্ট ইত্যাদি বহু স্থানে বহু জমীদারী ক্রয় করিয়া গিয়াছেন । - উভয় বঙ্গের চাষীরাই বৈশাখ বা জ্যৈষ্ঠ মাসের OKBDD BDD S0 KB D BKDD LLDBS DB করে । ভাদ্র ও আশ্বিন মাসে আউস ধান্য কাটিয়া লয়, তৎপর অগ্রহায়ণ ও পৌষ মাসে হৈ মন্তিক আমন ধান্য সংগ্রহ করে। পূর্ববঙ্গের কৃষকেরা প্রথমতঃ লাঙ্গল দিয়া জনী প্রস্তুত করে, লাঙ্গলের কার্য্য শেষ হইলে সেই সকল কঠিন ডেলা মৃত্তিকা গুলি ইটা মুগুর দিয়া ভাঙ্গিতে থাকে, ইটা মুগুরের কার্য্য শেষ হইলে এক বার কি দুই বার মই দিয়া মুক্তিক সমান করিয়া থাকে, তার পর জমীর আবৰ্জনা ফেলিবার জন্য আর একপ্রকার চিকণ মই ব্যবহার করে । এইরূপে জমী প্রস্তুত করা শেষ হইলে শুভদিন দেখিয়া ধান্য বপন করে। কোপা ও বা সঞ্চিত ( ঝাকৃণীযন্ত্রে ধানগুলি একীকরণ ) ধন্যবৃক্ষ কাদামাটা হইতে উত্তোলন করিয়া জমীতে রোপণ করিতে থাকে । “এ আখ্যায়িকায় ধান্য রোপণের ৪ বপনের এবং মুক্তিকাচাষের কয়েক প্রকার চিত্র যথাক্রমে পাঠকদিগের চি জুবিনোদনের জন্য প্রকাশিত হইল । অতঃপর ধন্যবৃক্ষসকল আট অঙ্গুলি বা অৰ্দ্ধহস্তপরিমিত বদ্ধিত হইলে উহাদিগকে সরল ও পাতলা পাট করিবার জন্য চিরুণী-মই ব্যবঙ্গত হয়, তৎপর ধান্য বৃক্ষ একহস্ত পরিমিত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইলে পাটে পাটে নিড়াইয়া দিতে হয় অর্থাৎ ধান বিলি করিয়া বাজে ঘাস ইত্যাদি উঠাইয়া ফেলিতে হয়, পুনর্বার এক মাস অন্তে আর এক বার নিড়ানী দিতে হয়, তারপর ধান্য বৃক্ষসকল বৃদ্ধির সহিত বীজ গর্ভধারণ করিয়া ক্রমশঃ শীস উৎপাদনা করিতে থাকে। উক্ত শীস উৎপাদনের সময় কৃষকদিগকে অতিশয় সাবধানে থাকিতে হয়, এই সময়ে ধান্যক্ষেত্রে . অনেক প্রাকৃতিক শত্রুর আমদানী হয়, কোথাও বা ইদুরে বান্দরে শক্রতা করে, কোথাও বা কীটপতঙ্গাদিতে ধান্য পাইয়া ফেলে, আবার কোথাও বা বহু পঙ্গপাল আসিয়া সকল আশার ধন ও