পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৩২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . 1 . . . . - . . . . . . ' ... . .. * . ; " "جي " .

. . . . . . - . . . . . . i . . ." . . . . ;

... ' .. . . . . . د . . . . কঁপি খাব। সেই ঐশ্বর্য্যগর্ব্বিত মানময়ীর প্রেমতরঙ্গে নাচতে নাচতে স্রোতের টানে গা ভাসান দে চোখ বুজে চলে যাব। রামা-ব্লমা ! নারদ। সুকুমারি-সুকুমারি ! ( প্রস্থান ) baumgangban পঞ্চম দৃশ্য । লতাকুঞ্জ । পর্ব্বত । । পর্ব্বত । * কোথা গেল, ঈশ্বৰী আমার কোথা গেল ? আয় রমা আমি তোর দাসত্ব করি ( পট পরিণ বর্ত্তন ) আহা ! এই যে, এই যে সহস্রদল-কমল কই কোথা গেল, ঝুম আমার করেছি। মামা, এই বিষ এই অমৃত করে বিষের | জ্বালায় জ্বলে মরেছি। স্বৰ্গ পথের সহস্র দ্বার, তবে আর কেন জটিল বন্ধুর শৈলপথে দেহের পীড়ন ক’রে খড়া বেয়ে উঠব, রমা-স্রোতস্বিনীতে || ; বেষ্টিত শূন্য সিংহাসন ! এ সিংহাসনাধিষ্ঠাত্রী : দেবী কই--রমা কই ? না না হয়নি, এখনও হয়নি, এ উচ্চসিংহাসনে আরোহণ করবার পাদপীঠ কই, সিংহাসনমূলে আমার প্রাণী কই ? আমার অস্তিত্বের অঞ্জলি। (রমা ও সখীগণের প্রবেশ ) { 5ीठ । সখীরে প্রাণের জ্বালা কে নিল তুলে, সে বুঝি এসেছে পথ ভুলে। । হাতে হাতে ধরি ও চারি ধারে ঘেরি লুকোচুরি খেলে শ্যামরায়। ' । १७ সে বুঝি বুঝেছে রাধা ছলা না জানে। ] তার, কাছে রেগে বামে থেকে মন না মানে । । কি করিবে তাই ভেবে কত কি বলে। । , কতু হৃদয়ে জড়ায় কভু আঁখিতে আঁখিতে রাখে। তায় । কখন দারুণ মানে যায় সে গালে, ” তাই, কাছে এলে যায় জলে চরণে ঠেলে । রমা। দাসীকে ফেলে এতক্ষণ কোথায় । ছিলে প্রভু ? তোমায় কষ্ট দিয়েছি, তিরস্কার করতে এত বিলম্ব কেন ? ] পর্ব্বত । রমা রম্যা-মামা মামা ! এই আমার রুমা, গুরুদেব এই তোমার ব্লমা-এই তোমার আশীর্ব্বাদী ফুল, আমার শিরঃশোভিনী প্রাণময়ী রামা । ] ( নারদের প্রবেশ ) * * নারদ। আশীৰ্বাদ করি আমার এই পাগলকে নিয়ে, পরস্পরের ভাব-যন্ধনে অনন্ত সুখের অধিকারিণী হও -এত বিলম্ব কেন । সুকুমারি ? ( সুকুমারীর প্রবেশ ) সুকু। ঠাকুর কি আমার ইষ্টদেবের কোন সংবাদ এনেছেন ? ) নারদ। হা হা ! সুকুমারি তুমি যে রসিকতা । 9 Σ ! শিখেছি, এ শুনেও সন্তুষ্ট হলেম’ সুকুমারি এই নে পুমা ဓါး။ বিধাতার যে দিন কঠোরতা ঘুচে প্রাণে রস अश्ळद्र बक्ष्न, हे क्षत्रिकारनद्र अक्षनि, छे ! হতেই সংসাের আনন্দময়, সেই দিন হতেই ঈশ্বরে • “ । রূপ কল্পনা । সেই শুভ দিন হতেই চন্দ্র সূর্য্য । } গ্রহ তারা জ্যোতিষ্ক মণ্ডলী, সাগর নীলাম্বুরাশি,

সজনী চন্দ্রমাশালিনী, বঙ্গনাদিনী কাদম্বিনী

{ চালাপ্রসবিনী, কুলনাশিনী প্রবাহিনী, শ্রবণ বিমোহিনী করোলিনী, আর আমাদের এই | মোহিনী। প্রাণেশ্বরী, তোদের পদম্পর্শে অশোক মুকুলিত, কৃপা কটাক্ষে প্রাণ প্রস্ফুটিত । ।