পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कुJर्भाgछ९ ΣSδ এসেছিলেন এবং সে হিসাবেই ঘরের ভেতর চলাফেরা করছিলেন, লছমনের স্ত্রীও মিগ ও মিসেস আলীকে নিকটস্থ আত্মায়ের মত গ্রহণ ক’ৱে, গোপনে রক্ষিত নানারূপ পিঠা এবং • ফল খেতে দিয়েছিলেন। লছমনেরও সেই অবস্থা। ঘরে ফিরে এসেই স্ত্রীকে নিয়ে আলীর ঘয়ে থেয়ে, আলীর বিছানায় একটু শুয়ে তার পর আমার সংগে দেখা করেছিলেন। বালকসে আসার পরও লছমন মহাম্মদের অন্দরমহলে গিয়েছিলেন। মহাম্মদের স্ত্রীর সংগে কথা বলে খাবারের বন্দোবস্ত করে বাইরে এসে বসছিলেন। লছমৰক্ষে পেয়ে মহাম্মদের ছেলেদের কি আনন্দ ! এদের জন্য লছমন পিঠা নিয়ে এসেছিলেন । মোহাম্মদ তখন ঘরে ছিলেন না। খাবার খেয়ে আমরা বিশ্রামার্থ, মস্ত।বড় একটা ঘরে গিয়ে দেখলাম। সেখানে সারি দিয়ে চারপাইয়ের উপর দুগ্ধফেননিভা শয্যা সজ্জিত রয়েছে। শোয়া মাত্রই ঘুম আসল । ঘূমাবার পূর্বে ভেবেছিলাম এরূপ হয় কেন ? কেন এক জাতের লোক অন্য জাতের লোকের সংগে মিশতে চায় না । যারা ভিন্ন জাতের লোকের সংগে মেশে তাদের মন এত উদার হয় কেন ? সন্ধ্যার পর মহাম্মদ ফিরে এসে যখন শুনলেন আমরা এসেছি তখন তঁর আনন্দ এত হয়েছিল যে দৌড়ে এসে আমাদের ঘরে উপস্থিত হলেন এবং আমাদের ডেকে উড়ালেন। ঘুম থেকে ওঠার পর মিঃ মাহাম্মদ আমার সংগে বার বার করমর্দন করে বললেনভাই শুনলাম তুমিও আমাদেরই একজন, এখানে তোমাকে কয়েক দিন থাকতে হবে।” আমি ভদ্রলোকের কথায় স্নাজি হলাম এবং মিঃ লছমনকে বললাম-“এখান হতে সাইকেলে করে আমি জুম্বা যেতেঁ পাৱব, সেখানে থাকবার ব্যবস্থা করবেন।” লছমন বললেন -"জুস্থিাতে