পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>२२ অন্ধকারের আফ্রিকা পক্ষপাতী নয়। তারা বেশ ভাল করেই বুঝতে পেয়েছে যে স্টেশনমাষ্টার পদবীর 'পাঁচ পাউণ্ড বেতন হতে যদি ছয় পাউণ্ডে উঠে, তবে কোন লাভ হবে না, তার চায় শ্রমিকে শ্রমিকে মাইনের দিক দিয়ে পার্থক্য উঠে যাকু এবং যাতে করে সেই পার্থক্য উঠে যায়। সেজন্য তারা রীতিমত পরিশ্রমও করছে। গ্রামে গ্রামে নিরক্ষরতা যাতে লোপ পায়। সেজন্য গোপন শিক্ষাপ্রচারের ব্যবস্থা করছে। ন্যাসল্যাণ্ডেও মিশনারীরাই হলেন শিক্ষায় কর্ণধার। মিশনারীদের শিক্ষা মোটেই খারাপ নয়। কিন্তু তাতে শিক্ষার চাহিদা মেটে না । যতগুলি ছেলেমেয়ে লেখাপড়া শিখতে চায়, ততগুলি ছেলে* মেয়েকে শিক্ষা দিবার কোন ব্যবস্থা নাই। ব্যবস্থা থাকতে পারে না, উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের মাইনে দেবার পর আসল শিক্ষাক্ষেত্রে খরচ করার মত উদ্ধৃত্তি নিতান্ত তুচ্ছ। এদিকে বিদেশীদ্বারা কিংবা কোন ব্যবসায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বারা শিক্ষার প্রচার আইনবিরুদ্ধ, এরূপক্ষেত্নে গোপনে শিক্ষাপ্রচার ছাড়া আর কোন উপায় নাই। এখানকার নিগ্রোদের দেখলে মনে হয়। এদের কোন রকম পুরাতন শিক্ষাপদ্ধতি ছিল । হয়ত তারা সেই পুরাতন শিক্ষাপদ্ধতি একেবারে ভুলে গিয়েছে। এক নিগ্রো কামারকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম ফামারের কাজ তারা ইউরোপীয়দের কাছ থেকে শিখেছে। কিনা। নিগ্রো আমাকে জবাব দিলে, “এটা ইউরোপীয়ান প্রথা নয়, এটা আমাদের BDLDD sK S SLT DBLLLLSBLDD BDE SDBBu DBSB দোকানের আগাগােড়া মিল আছে। সেই মান্ধতার আমলের হাপুর, হাতুড়ি ও বাটালি দেখলেই মনে হয় যেন ভারতীয় কোন কায়ারের দোকানে বসে আছি। ভারতের তাজমহল, বুদ্ধগয়া এবং তানজোয়ের মন্দির দেখে যদি কেউ তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ কোন গ্রামে যায়। তবে সেন্স