পাতা:অন্ধকারের জানালা - বিদ্যুৎ মৈত্র.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রিশঙ্কু ক’টাদিন কবিত্তায় সমৰ্পিত হয়ে মরসুমী স্মৃতিকল্পে হৃদয় জড়িয়ে হয়তো শান্তি পাবো । সেই চরিতার্থতাই কাটাতার, প্রাচীর কীলকে লটকিয়ে আপাততঃ ঝুলতে ঝুলতে দোল খাই । অকস্মাৎ ঘুর লেগে বিষ বিবমিষা— অস্ত্রকে হাতড়ে কোনে। কুটিল জিজ্ঞাসা বুকে উঠে কবিতাকে দারুণ ঘুলিয়ে কখন উৎকণ্ঠ করে । মরসুমী তুষ। শান্তি খোজে চৈতন্তের আঙ্গুল বুলিয়ে । তবু সেই স্মৃতিসত্তে ঘুর্ণি থেমে গেলে কীলকে আটকে ফের প্রাচীর-দেয়ালে মন রাখি । সমপণে দোল দিয়ে প্রাচীর ডিঙবে। ঠিকই মালীট। ঘুমলে হুকুমদা-র সাংঘাতিক জিজ্ঞাসা এড়িয়ে । তারপরে কতদিন হৃদয় ছড়িয়ে পশমিনা কারুকার্যে শরীর জড়িয়ে অনেক ঘুমবে আমি রোগ-দেহ মেলে, ব্যথার শরীরটাকে আলোয় গড়িয়ে সেরে ষাবো কোনো এক সমর্থ বিকেলে ॥