পাতা:অন্‌ দি ভল্‌গা.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অন দি ভলগা bro আমার ঘেন্না করে। এমন মশগুল হয়ে পথ চলছিল যে আমার পাশ দিয়ে গেল তবু তার চোখেই পড়লাম না। আমি।” “তোকে দেখেও ত না দেখার ভান করতে পারে।” লিসা দাত দিয়ে ঠোঁটটাকে চেপে ধরল। ‘তুই কি মনে করিস সেই ছিনালটার সামনে আমাকে চিনলেই লজ্জিত श्Cग्न °एgङ ¢म !' “কি করে বলব ভাই-তাও হতে পারে?--বন্ধুটি জবাব দিল। লিসা নিরুত্তর। চোখ দুটোকে সংকুচিত করে সে খানিকক্ষণ সামনের দিকে তাকিয়ে রইল। তারপর হঠাৎ সে রীতিমত খোঁকিয়ে উঠল - “আমার বন্ধুরা প্রায়ই এসে আমাকে বলে যে অ্যাণ্ডিকে তারা আর একটি মেয়ের সঙ্গে দেখেছে । আমি তাদের বোঝাতে চেষ্টা করি।-সে ওর বোন হয়। কিন্তু অতি বড় আহাম্মকও তাকে দেখলে বুঝতে পারে কি ধরনের বোন সে । আমার দুরবস্থাটার কথা একবার চিন্তা করে দেখ দেখি । কি হাস্যাস্পদ আর অপমানকর ব্যাপার। আইনতঃ সব কিছুর অধিকারিণী হলাম আমি আর সবাই দেখে বিয়ের পরদিন থেকেই সে অন্য একটা মেয়েকে আমার ঘরে টেনে নিয়ে আসে । আমার অবস্থাটা তখন কেমন হয় ? আর লোকজনই বা আমাকে দেখে কি ভাবে, বুঝতে পারিস ? তাছাড়া সপ্তাহে তিন দিনেও তার সখ মিটে না-যে সন্ধ্যাটায় অবসর “থাকি সে সন্ধ্যাটায়ও তার বেরোনো চাই। তাকে নিয়ে একদিন সিনেমায় না গেলেই যেন মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায়। এর কারণ জানিস ? সিনেমায় গেলে নাকি দুজনে প্রাণ খুলে একটু কথা বলবার সুযোগ পায়। আমার সঙ্গে কথা বলে ত আর প্রাণ ভরে না, বুঝলি ত ব্যাপারটা। ওর কথা বুঝতে পারার মতো বিদ্যাবুদ্ধিও কি আমার মধ্যে নেই। আমার চেয়ে ওর চোখে সেই মাগী হল বেশী বিদুষী, বুদ্ধিমতী-সুন্দরীও নিশ্চয়ই।”