পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথের পাঁচালী ত্রিয়ন্ত্রিংশ পরিচ্ছেদ কয়েকদিন পরে অপু দালান দিয়া যাইতেছে, উপরের সিড়ি বাহিয়া মেজ বৌ-রাণীর মেয়ে লীলা নামিতেছিল। তাহাকে দেখিতে পাইয়া বলিলদাড়াও না ? তোমার নামকি,-অপু নাকি ? অপু বলিল-অপু ব’লে মা ডাকে-ভাল নাম শ্রীঅপূর্বকুমার রায়সে একটু অবাক হইল। এ বাড়ীর ছেলেমেয়েরা কখনও ডাকিয় তাহার সঙ্গে কথা কহে নাই। লীলা কাছে আসিয়া দাড়াইল। কি সুন্দর মুখ । রাণুদি, অতসী-দি, অমলা-দি, সকলেই দেখিতে ভাল বটে। কিন্তু তখন সে তাহাদের চেয়ে ভাল কাহাকেও দেখে নাই । এ বাড়ী আসিয়া পর্যন্ত তাহার পর্কেকার ধারণা একেবারে বদলাইয়া গিয়াছে। বিশেষ মেজবেী-রাণীর মত সুন্দরী-সেদিন যখন লীলা মেয়েদের মজলিসে হাসির কবিতা বলিতেছিল, তখন অপু একদৃষ্টি তাহার মুখের দিকে চাহিয়াছিল, কবিতা সে ভাল শোনে নাই। লীলা বলিল--তোমরা কতদিন এসেচ আমাদের বাড়ী ? সে-বার এসে তো দেখিনি ? -আমরা ফান্ধন মাসে এইচি, এই ফাল্গুনমাসে-কোথেকে এসেচ তোমরা ? --কাশী থেকে। আমার বাবা সেইখানে মারা গেলেন। কিনা-তাইঅপুব যেন বিশ্বাস হইতেছিল না। সারা ঘটনাটা এখনও যেন অবাস্তব, অসম্ভব ঠেকিতেছিল। লালা, মেজবৌ-রাণীর মেয়ে লীলা তাহাকে ডাকিয়া যাচিয়া তাহার সঙ্গে কথা কহিতেছে। খুশিতে তাহার সারা গা কেমন कब्रिड् व्नांशिक ! লীলা বলিল-চল, আমার পড়ার ঘরে গিয়ে বসি, মাষ্টার মশায়ের আসবার 开羽枣死瓦一q开一 অপু জিজ্ঞাসা করিল-আমি যাবো ? লীলা হাসিয়া বলিল-বা-রে বলচি তো চল, তুমি তো ভারি লাজুক ? এস-তুমি দেখোনি আমার পড়ার ঘর ? ওই পশ্চিমের দালানের কোণে ?-- ঘর বেশী বড় নয়, কিন্তু বেশ সাজানো । একটি ছোট পাথরের টেবিলের দু’পাশে দু’খানা চামড়ার গদি-আঁাটা চেয়ার পাতা। একখানা বড় ছবিওয়ালা i DBDDBB S BD DDDBDBDB LBB BD Bu uBBBB DDD SS DDD