পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৫০৪

কৌতুক দেখিবার জন্য অপর্ণাকে লক্ষ্য করিয়া হাসিমুখে বলিল-ওগো কলাবেী, ঘোমটা খোলো, চেয়ে দ্যাখো, বাপের বাডির অ্যাশটা চেয়ে দ্ব্যাথো 〔外一 মুবারী অন্যদিকে হাসিমুখে মুখ ফিরাইয়া রহিল। অপর্ণা লজ্জায় আরও জডসড হইয়া বসিল। আরও খানিকটা আসিয়া মুরারি বলিল-তোমরা যাও, এইখানেব। হাটে যদি বডি মাছ পাওয়া যায়, জ্যাঠাইমা কিনতে বলে দিয়েছেন । এইটুকু হেঁটে যাব এখন। মুবারি নামিয়া গেলে অপর্ণা বলিল-আচ্ছা তুমি কি ? দাদার সামনে ওইরকম ক’বে আমায়-তোমার সেই দুষ্টুমি এখনও গেল না ? কি ভাবলে বল তো দাদা-ছিঃ । পরে রাগেব সুবে বলিল-দুষ্ট, কোথাকার, তোমার সঙ্গে আমি আব্ব কোথাও কখখনো যাব না-কখনো না, থেকে একলা বাসায় । —বয়েই গেল। আমি তোমাকে মাথার দিব্যি দিয়ে সেধেছিলুম। কিনা ? আমি নিজে মজা ক’বে বেধে খাব ৷ A --ত ই খেও । আহা হা, কি রান্নাব ছাদ, তবু যদি আমি না জানতাম ! আলু ভাতে, বেগুন ভাতে, সাত রকম তরকারী সব ভাতে-কি রাধুনি! --নিজের দিকে চেয়ে কথা বলে । প্রথম যেদিন খুলনার ঘাটে বেধেছিলে মনে আছে সব আলুনি ? -ওমা আমার কি হবে ? এত বড মিথ্যেবাদী তুমি, সব আলুনী ! ওমা আমি কোথায় —সব। বিলকুল। মায় পটল ভাজা পর্যন্ত। অপর্ণ রাগ করিতে গিয়া হাসিয়া ফেলিল, বলিল-তুমি ভাঙন মাছ খাও BDDBB LBDD LB DBO DBu DuB DDS BDD BD BBD তোমায় নিশ্চয়ই খাওয়াব । SYYz BBB DS DBDB BBDD S SDD DBDBDBD DBBJYLD DS gB BDDDDYS অপর্ণ স্বামীর মুখে হাত চাপা দিয়া বলিল—চুপ।। ঠিক সন্ধ্যার সময় অপর্ণাদের ঘাটে নৌকা লাগিল। দুজনেরই মনে এক অপূর্ব ভাব। শাটবনের সুগন্ধভরা স্নিগ্ধ হেমন্ত-অপরাহ তার সবটা কারণ নয়, নদীতীরে ঝুপ সি হইয়া থাকা গোলগাছের সবুজ সারিও নয়, কারণ-তােহাঁদের আনন্দ-প্রবণ অনাবিল যৌবন-ব্যগ্র নবীন, আগ্রহভরা যৌবন। জ্যোৎঘারান্ত্রে উপরের ঘরে সেই ফুলশয্যায় পালঙ্কে ৰাতি জালিয়া বসিয়া পড়িতে পড়িতে সে অপর্ণার প্রতীক্ষায় থাকে। নারিকেলশাখায় দেবীপক্ষেয়