পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৬৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার বিয়ের পরে রেণু এসে আমার সঙ্গে দেখা করে গেছে। আমাকে ডাকত রেণু মা মণি বলে, ওঁকে বলত বাবা। রেণুর সঙ্গে ওঁর মাঝে মাঝে দেখা হত। কলকাতায়। রেণু তখন কলকাতাতেই ছিল। বাবলু। যখন এক বছরের, সে সময় একদিন একটি নিরেট-লোহার সুন্দর মোটরগাড়ী এনে বাবলুকে দেন। উনি বলেন, তোর দিদি দিয়েছে-রেণুদিদি। কাজল সম্বন্ধে উনি কি লিখবেন, তার কিছু কিছু আভাস অপরাজিত বইতে BKBDD DD SS SDLDBBD DDBBDBB DBDB DBB BBDB BD sBB DBD DDD S তারপর যিনি তঁর কল্পনার কাজলকে বাস্তবে রূপ দেবেন, প্রতিমার কাঠামোর ওপর খড়-বিচুলী বেঁধে মাটি ধরিয়ে রং-তুলির স্পর্শে যিনি সেই প্রতিমাকে সঞ্জীবিত করবেন, সে দায়িত্ব তার। গল্পকে টেনে নিয়ে যাবার, উপন্যাসকে এগিয়ে নিয়ে যাবার দায়িত্ব লেখকের, বিভূতিভূষণের অসমাপ্ত রচনা যিনি সমাপ্ত করবেন তার । কাজল উপন্যাস সম্পর্কে কত নিভৃত মধ্যাহ্নে আকাশের নব নব ছায়ারূপ দেখতে দেখতে সন্ধ্যাবেলায় বিলবিলের ধারে ঠোঁস-দেয়ালে হেলান দিয়ে বিশ্রাম করতে করতে আলোচনা করেছেন । কাজল এখন কত বড় হয়েছে, কি করছে কি ভাবছে, এসব আলোচনা করতেন ! বাবলু হওয়ার পর মুহুর্তে মুহুর্তে বাবলুকে দেখা চাই। বাবল কি করছে, কেমন অঙ্গভঙ্গী করছে-সর্বদা বাড়ীর সকলকে ডেকে দেখাতে ভালবাসতেন। সর্দার খেলুড়ের সঙ্গে বাবলু যেন ছিল শিশু-খেলুড়ে। বুঝতে পারতাম, কাজল উপন্যাসের পরিকল্পনা মাথায় ঘুরছে। কাজল উপন্যাস সম্বন্ধে বহু নোট নিতেন । কিছু কিছু লিখেও ছিলেন । কিন্তু ওঁর আকস্মিক মৃত্যুর জন্য, এবং উনিশ-কুড়ি বছরের ব্যবধানে বিশেষ-কিছু রক্ষা করতে পারি নি । বাবলু। যখন একটু বড় হল এবং স্কুলে যেতে শুরু করল, তখন বাবলু বাবার কথা শুনতে চাইত। তার লেখার বিষয়, তঁার ভালো-লাগা, তার জীবনচর্য ও জানতে চাইত। তন্ময় হয়ে শুনত এবং খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জানতে চাইত সাব-কিছু। দীর্ঘদিন বাবলুর সঙ্গে ওঁর স্মৃতিতর্পণ করতে করতে 'কাজিল’ উপন্যাস সম্পর্কে অন্তরে অন্তরে গভীর ইচ্ছা ছিল। তার হায়ার-সেকেণ্ডারী পরীক্ষার পরে একেবারে একটানা অবসর কি করে কাটবে এই ভাবনায় যখন অস্থির হয়ে uDS gBB DDBDD igDD DBDD DBYYa DBBD DDBB SS BDt সেদিন ওকে মুখে উৎসাহ দিয়েছিলাম, বলেছিলাম, লেখ, চেষ্টা কর। চেষ্টার अजiथा कि अछि ।