পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৭৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আড়ষ্টভাবে তাহার দিকে তাকাইয়া রহিল। তাহাঁদের চোখে শুধু বিস্ময় নহে, একটু যেন আতঙ্কও মিশ্রিত আছে। প্রথম লোকটি বলিল-এই বন্ধোই গল্প বলছিল। বাবু । শ্বশুরবাড়ী থেকে ফেরবার সময় মাঠের মধ্যে ওকে এলে-ভূতে পেয়েছিল। এলে-ভূত জানেন তো ? মাঠের মধ্যে পথ ভুলিয়ে লোককে দূরে বেজায়গায় টেনে নিয়ে যায়, তারপর মেরে ফেলে। তা বুধে তো সন্ধ্যেবেলা বেরিয়েচে শ্বশুরবাড়ী থেকে, আর ভূত লেগেছে তার পেছনে একজন অনুচ্চকণ্ঠে বলিল-নাম করিস না রাত্তিরে-- গল্পটা দীর্ঘ । কাজলকে সবটা শুনিতে হইব-কি করিয়া কাপডটা বাড়িয়া উণ্টইয়া পরিয়া। তবে বুধে ভূতের হাত হইতে রক্ষা পায়। শুনিতে শুনিতে অনেকে পিঠের উপর দিয়া পিছনে মাঠের দিকে তাকাইয়া দেখিতেছিল। এবং ক্রমাগত আগুনের কাছে অগ্রসর হইতেছিল। ইহাদের আতঙ্কের কারণ এইবারে কাজল বুঝিল । অন্ধকার মাঠে বসিয়া প্রেতিযোনির গল্প হইতেছিলরীতিমত গা শিরশির-করা পরিবেশ । এমনি সময় মাঠের ভিতর হইতে আচমকা কাজলের নিঃশব্দ আবির্ভাব। প্রথমটা তাহারা বেজায় চমকাইয়া ছিল, আগুনের আলোয় কাজলের ছাড়া পডিতেছে ইহা না দেখা পর্যন্ত স্বস্তির निःश्वांना छांख्रिरठ श्रांत मांझे । ঠাণ্ড ক্রমশঃ বাডিতেছে। তাহারা আরো কাঠকুটা আনিয়া আগুনের মধ্যে ফেলিয়া দিল। শুকনা ডালপালা পুডিবার পটপট শব্দ উঠিতেছে, বাতাসে পোড়া ‘ পাতার গন্ধ। হাত বাডাইয়া আগুনের উত্তাপ উপভোগ BDuDB BDBBBDBD DBDBB BB DDDS gB BBDBDBD BDDD DDB DDD ( কাজলের ডায়েরী হইতে ) আমার ভায়েরী লেখার অভ্যাস মোটেই পুরোনো নয়। ছোটবেলায় কিছুদিন লিখেছিলাম বটে, কিন্তু সে বাবাকে দেখে শখ করে। আজ হঠাৎ মনে হচ্ছে, আমার এ বয়সটার একটা রেকর্ড রাখা দরকার-ষাতে পরবর্তী সময়ে এব থেকে মানসিক প্রগতির হারটা ধরতে পারি। কিছুদিন আগে কয়েকজন বন্ধু মিলে পুরী থেকে ঘুরে এলাম। কলেজে প্রথমে খুব খারাপ লাগছিল। পরে তিন-চারজন ছেলের সঙ্গে আলাপ হলো, যাদের সঙ্গে এখন বেশ হৃদ্যতা গড়ে উঠেছে। তারাই উদ্যোগ করে বেড়াতে যাবার আয়োজন করলে, আমি তাদের সঙ্গী হয়ে পড়লাম । মারা এখনও ধারণা, আমি সেই ছেলেমানুষই আছি । ঘুমোলে আমার è ebro.--