অবতার ১৩১ হয় এখন আবার কথা কইতে পার-কাল ত তোমার १|क्लडांश একেবারেই ভুলে গিয়েছিলে ।” কৌটি পোলীয় ভাষায় উত্তর করিলেন —“ও: ! যদি প্রেতাত্মার স্বর্গের জন্য কোন এক মানব-ভাষা স্থির করে থাকেন, তাহলে আমি সেখানে গিয়ে পোলীয় ভাষাতেই তোমাকে বলব—“আমি তোমাকে ভাললাসি।” প্রাস্কোভি চলিতে চলিতে, ওলাফের কাধের উপর আস্তে আস্তে ক্টাঙ্গার মাথা নোয়াইলেন এবং গুন্ গুন স্বরে বলিলেন – “প্রাণেশ্বর ; এইত সেই তুমি—যাকে আমি প্রাণের সহিত ভালবাসি। কাল আমাকে বড় ভয় পাইয়ে দিয়েছিলে ; অপরিচিত লোক ভেলে তোমার কাছ থেকে আমি পালিয়ে গিয়েছিলাম।” তার পরদিন, অক্টেভের দেহে বুড়া ডাক্তারের আত্মা প্রবেশ করায অক্টেভ সঞ্জাব হইয়া উঠিল এবং একটু পরে কালে রেখার ঘেরদেওয়া একখানি পত্র পাইল । উষ্ঠাতে বালথাজার শেরবোনে মহাশয়ের অস্তোষ্টিক্রিঘায়ু যোগ দিবার জন্ত অক্টেভকে অনুরোধ কব ক্তইয়াছে । ডাক্তার তাহার নূতন দেই ধারণ করিয়া তাতার পরিত্যক্ত পুবাতন দেহের সঙ্গে সঙ্গে সমাধি-ভূমিতে গমন করিলেন , ঐ দেহ কবরস্থ হইল ; গোর দিবার সময় যে বকৃত হইল তাঁহা তিনি শোকগ্রস্তের ন্যায় দুঃপের ভাব ধারণ করিয়া মনোযোগপূর্ব্বক শ্রবণ করিলেন। র্তাহার মৃত্যুতে বিজ্ঞানের যে ক্ষতি হইল, সে ক্ষতিপূরণ হওয়া অসম্ভব ইত্যাদি সেহ বক্তৃতায় অনেক কথা ছিল । © ঐ দিনই দায়াহ্ন-সংবাদপত্রের "বিবিধ সংবাদ”এর কোঠায় এই সংবাদটি প্রকাশিত হইল ;–
পাতা:অবতার.djvu/১৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।