লাগ লাগ খুঁটা লাগ লাগ দুট। দে খুলে, ঙ্গে খুলে, দে খুলে, চোর-অ-আ গোফ-ত । সমস্ত রাত্রিটার অন্ধকার বিকট শব্দে ভরে দিয়ে পেঁচাগুলো ডানা ঝাপটাতে লাগল, আর অন্ধকারের জয় দিতে থাকল, ঘূটফুটে আঁধারে আমরা খুলি চোখ, —ষত লাল চোখ । বুকে বসাই নোখ, রক্তে গিলি ঢোক । হাড় ভাঙি আর ঘাড় ভাঙি আর দিই কোপ ঝোপ বুঝে কোপ । অঁাদাড়ে কোপ, পাদাড়ে কোপ । ‘চোপ চোপ’ বলে হুতুম সবাইকে থামিয়ে গম্ভীর সুরে আঁধারের স্তুতি আওড়ালেন, নিঝুম রাত, দুপুর রাত, নিশুত রাত। কেষ্ট পক্ষের কষ্টি পাথর কালো আকাশের কালে রাত। বর্ষাকালের কাজলমাখা পিছল রাত । নিখুত রাত । কালোর পরে একটি খুত তারার টপ। ভয়ংকরী নিশীথিনী, বিরূপ ঘোর, ছায়ার মায়া, থাকুন, তিনি রাখুন। নিশাচর নিশাচরী রক্তপাত করি, আচম্বিতে নিঝুম রাতে, দুপুর রাতে। নষ্টচন্দ্র, ভ্রষ্ট তারা, ভিতর-বার অন্ধকার-রাত সারা রাত। নিঝুম দুপুর, নিখুত ছপুর, অফুর রাত।’ হতুম পেচা চুপ করলেন। খানিক চারি দিক যেন গমগম করতে লাগল, কারু সাড়া-শব্দ নেই, অন্ধকারে কেবল ছুচোর খুলখাস আর বেড়ালের গা-চাটার চটচট শোনা যেতে লাগল। পাকুড়তলায় এত বড়ো গম্ভীর মজলিশ কোনোদিন বসে নি। এইবার বলে সবার বড়ো চিলে পেচার পালা। সে চুড়া গলায় চিৎকার করে শুরু করলে, “ভাই সব ।’ সব জলন্ত চোখগুলো जबनिं ध्रिलब्र निक' किब्रन । ‘छाहे नब्र, श्रांभब्रा आज dहे ఆ
পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।