পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী তৃতীয় খণ্ড.djvu/৬১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তারপরে কাপড়টা আসটা মাছটা তরকারিট আছে —ব্রাহ্মণী ছিড়বে আমার টিকির মূল ? শৈবা গলবস্ত্র হয়ে বললেন – ইই বেলা যেই অন্ন দিবেন আমাকে তাই ভাগ করে পালিব ইহাকে ’ ‘সে ভাল,কথা — দিন প্রতি এক সের পাইবে তণ্ডুল দেখু বাছা কথার নড়চড় না হয় একচুল ? এই বলে তো ব্রাহ্মণ মাছের ঝুড়ি রুহীদাসের হাতে দিয়ে দাসী সঙ্গে ঘরমুখে হল । হরিশ্চন্দ্র ‘হ কষ্ট পরাধীনতা’ বলতে বলতে বিশ্বামিত্রকে সোনা গনে দিতে যান । বিশ্বামিত্র চটে উঠে বললেন –‘মাত্র চার কোটি ! অল্পজ্ঞান মোরে কব হরিশ্চন্দ্র নরপতি সপ্তকোটি আন –ঘাটি নয় এক রতি।’ হরিশ্চন্দ্র প্রমাদ গণে দাস-হাট মুখো হলেন । মণিকর্ণিকার ঘাট, বারাণসীর দাস হাট তাঁহার গোচরে রাজা হরিশ্চন্দ্র, ঘাসের দড়া কোমর বন্ধ সন্ধাইল হাটের ভিতরে - ‘নফর কিনিবে নফর বি নিবে’ ডাকে উচ্চৈস্বরে। ه به وی